পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আবাসিক হলের কক্ষ দখলকে কেন্দ্র করে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের দু‘গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। এসময় শাখা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো: রুহুল আমীন শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত হন। গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১ টায় শাহপরান হলে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার রাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের ৪০২২ নম্বর কক্ষের দখল নিয়ে ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রুহুল আমীন ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুন্ময় দাস ঝুটনের অনুসারীরা মধ্যে ঝামেলার হয়। পরে রাত ১ টার দিকে ঝুটনের অনুসারীরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে শাহপরান হলের সি ব্লকের ২২৬ নম্বর কক্ষ থেকে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রুহুল আমীনকে বের করার চেষ্টা করলে রুহুল নিজে কক্ষ থেকে বের হয়ে নীচে চলে যান। এসময় ঝুটনের অনুসারীরা টেনে হিঁচড়ে তাকে সি ব্লক থেকে বি ব্লকের দিকে নিয়ে যায়।
বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মৃন্ময় দাস ঝুটন বলেন, ঘটনার সময় আমি আমার বাসায় ছিলাম। পরবর্তীতে শুনেছি, বঙ্গবন্ধু হলের ৪০২২ নম্বর কক্ষে আমাদের এক কর্মীকে বের করে দিয়ে সভাপতি তার কর্মীকে কক্ষে উঠিয়েছেন। এসময় সভাপতির বেশ কিছু অনুসারী বঙ্গবন্ধু হলে হামলা করতে গেলে উত্তেজনা শুরু হয়।
ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রুহুল আমীন উল্টো অভিযোগ করে বলেন, ঝুটনের নির্দেশে আবুল হাসান মোল্লা, রাকিব, সাইদুর রহমান, সিফাত ও অভির নেতৃত্বে ২০-২৫ জন বঙ্গবন্ধু হলের ৪০২২ নম্বর কক্ষে অবস্থানরত আতিক খান মুন্নাকে হল থেকে বের করার চেষ্টা চালায়। মুন্নাকে বের করতে না পেরে তারা শাহপরান হলে এসে তান্ডব চালায়। তবে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত হওয়ার বিষয়টি তিনি অস্বীকার করেন।
শাহপরান হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান বলেন, ঝামেলা কথা শুনে আমি রাত দ্্ুইটার দিকে হলে আসি। এসময় পুলিশও ঘটনাস্থলে আসে। আপাতত পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।