পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে এ বছর রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ সম্মাননা স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন ১২ বিশিষ্ট নাগরিক ও একটি প্রতিষ্ঠান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ২৫ মার্চ রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ২০১৯ সালের স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদান করবেন। গতকাল রোববার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। তারা হচ্ছেন, মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী (মরণোত্তর), এটিএম জাফর আনাম (মরণোত্তর), আ ক ম মোজাম্মেল হক, ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, ডা. কাজী মেজবাউন নাহার, আব্দুল খালেক (মরণোত্তর), অধ্যাপক মো. খালেদ (মরণোত্তর), ব্রি. জে. ডা. নুরুন্নাহার ফাতেমা বেগম, ড. কাজী খলিকুজ্জামান আহমেদ, মর্তুজা বশীর, হাসান আজিজুল হক, ড. হাসিনা খান। প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বাধীনতা পদক পেলো বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট। সাবেক প্রেসিডেন্ট শহীদ জিয়াউর রহমান ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ১৯৭৭ সালে স্বাধীনতা পদক চালু করেন। এরপর থেকে প্রতি বছর এ পুরস্কার দিয়ে আসছে সরকার।
স্বাধীনতা পদকের ক্ষেত্রে পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে ১৮ ক্যারেট মানের পঞ্চাশ গ্রাম স্বর্ণের পদক, পদকের একটি রেপ্লিকা, ৩ লাখ টাকা ও একটি সম্মাননাপত্র দেওয়া হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।