পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভোটের আগের রাতে ব্যালট পেপারে সিল মারার যে অভিযোগ উঠেছে, সেটি বন্ধ করতেই ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নুরুল হুদা। তিনি বলেছেন, ভোট শুরু হওয়ার আগের রাতে সিল মেরে বাক্সভর্তি বন্ধ করতে ইভিএম ব্যবহার শুরু করা হবে।
শুক্রবার সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আসন্ন উপজেলা নির্বাচন উপলক্ষে কমিশনের কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণ (টিওটি) কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।
নুরুল হুদা বলেন, সমাজে যখন অনিয়ম শুরু হয়, সেটিকে প্রতিহত করতে আরেকটি আইন তৈরি করতে হয়। তাই ভোটের আগের রাতে ব্যালটে সিল মারার সুযোগ বন্ধে ইভিএম চালু করা হবে।
রাতে ব্যালট মারার জন্য কারা দায়ী, সেটি বলার সুযোগ ইসির নেই জানিয়ে সিইসি বলেন, কারা সে জন্য দায়ী, নির্বাচনে কার প্রার্থী-সমর্থক কার কী প্রয়োজন, সেই শিক্ষা দেয়ার ক্ষমতা ও যোগ্যতা কমিশনের নেই। কী কারণে এগুলো হচ্ছে তা বলারও কোনো সুযোগ নেই।
নির্বাচন সবার কাছে গ্রহণযোগ্যতা পায় না মন্তব্য করে সিইসি বলেন, নির্বাচনে যে হেরে যাবে, তার কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না। আর যে জিতে যাবে, তার কাছে গ্রহণযোগ্য হবে।
নির্বাচন কর্মকর্তাদের উদ্দেশে নুরুল হুদা বলেন, যারা নির্বাচনী দায়িত্বে থাকবেন, তাদের কোনো পক্ষ নেই। তাদের দায়িত্ব হলো, নির্বাচন অনুষ্ঠান করা। কে কোন দলেন, কার প্রভাব বেশি– এসব মোটেও বিবেচ্য বিষয় নয়।
রাজনৈতিক দলগুলোকে নির্বাচনমুখী করার ব্যাপারে ইসি কর্মকর্তাদের ভূমিকা আছে বলেও জানান সিইসি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।