পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
খুলনা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা (ডিবি) শাখার সদস্যরা পৃথক অভিযান চালিয়ে শহীদ শেখ আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতাল থেকে ১০ ও বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) কার্যালয় থেকে সাত দালালকে আটক করেছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
হাসপাতাল থেকে আটকরা হলেন মো. সৌরভ (২৯), নাসিমা বেগম (৪৯), জোসনা খাতুন (৩২), ইয়াছমিন (২৭), আছমা আক্তার (৪৩), চম্পা বেগম (৩২), সাহিদা বেগম (৫০), বিউটি খাতুন (৩৫), নাহার আক্তার (২৯) ও মো. আলাউদ্দীন ওরফে আলাল (২৬)।
বিআরটিএ কার্যালয় থেকে আটকরা হলেন আল আমিন ফকির (৩২), ইব্রাহিম মির্জা (৬২), মঞ্জুর আহম্মেদ (৪০), আহাদ আলী (২৯), জিয়াউর রহমান (৪২), মোশারফ হোসেন (৪০) ও কামাল মিয়া (৪৪)।
খুলনা মহানগর পুলিশের (কেএমপি) অতিরিক্ত উপ-কমিশনার শেখ মনিরুজ্জামান মিঠু বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ডিবির অভিযানে মহানগরের শহীদ শেখ আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতালের দালাল চক্রের ১০ জন সক্রিয় সদস্যকে আটক করা হয়েছে। আটকদের কাছ থেকে বিভিন্ন চিকিৎসক এবং ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ৩০টি কার্ড এবং পাঁচটি টিকিট উদ্ধার করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে আটকরা জানান, দীর্ঘদিন যাবৎ তারা শহীদ শেখ আবু নাসের বিষেশায়িত হাসপাতালে দালাল চক্রের সক্রিয় সদস্য হিসেবে কাজ করে আসছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
এছাড়া কেএমপি ডিবির পৃথক অভিযানে খুলনা মহানগর এলাকার বিআরটিএ কার্যালয় থেকে সাত সক্রিয় দালালকে আটক করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে আটকরা জানান, দীর্ঘদিন যাবৎ তারা বিআরটিএ খুলনা কার্যালয়ে দালাল চক্রের সক্রিয় সদস্য হিসেবে কাজ চালিয়ে আসছেন। তাদের বিরুদ্ধেও আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলেও জানান উপ-কমিশনার মিঠু।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।