পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় (এলজিআরডি) মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, কর্ণফুলী নদী তীরের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে কোন ধরনের কম্প্রোমাইজ করা হবে না। কখনও কখনও কৌশলগত কারণে বিরতি দিতে হয়। এখন সে বিরতি চলছে। অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে কোনো প্রকার আপোস করা হবে না। গতকাল শনিবার কর্ণফুলী নদী তীরের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদকৃত এলাকাগুলো পরিদর্শনকালে মন্ত্রী একথা বলেন। তিনি বলেন, অবৈধ স্থাপনার কারণে নদ-নদী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। নদী ক্ষতিগ্রস্ত হলে বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। কর্ণফুলী, তুরাগ, বুড়িগঙ্গা, মেঘনা, যমুনা, শীতলক্ষ্যাসহ সব নদীকে দখল ও দূষণমুক্ত রাখতে এবং নদ-নদীর নাব্যতা ফিরিয়ে আনতে সরকার কাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী এ ব্যাপারে একটি কমিটি করে দিয়েছেন। সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়কে নিয়ে সম্মিলিতভাবে আমরা কাজ করছি।
মন্ত্রী তাজুল ইসলাম বলেন, কাউকে ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয় না। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, উচ্ছেদের জন্য অর্থ বরাদ্দের কোনো সঙ্কট নেই। অর্থ বরাদ্দ চলমান রয়েছে। অর্থ পাওয়া যাবে। এর আগে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় মন্ত্রী তাজুল ইসলাম বলেন, কর্ণফুলী নদীসহ আশপাশের ৫৭টি খালের দূষণ ও নাব্যতা ফিরিয়ে আনতে মাস্টার প্ল্যান প্রণয়নের কাজ শুরু করা হয়েছে। এ লক্ষ্যে একটি কমিটিও গঠন করা হয়েছে।
কর্ণফুলীর তীরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ এলাকা পরিদর্শনকালে সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন, সিডিএ চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম, চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মো. আবদুল মান্নান, জেলা প্রশাসক মো. ইলিয়াস হোসেন, উপ-পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) এসএম মেহেদী হাসান, উচ্ছেদ অভিযানে নেতৃত্বদানকারী পতেঙ্গা সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাহমিলুর রহমান, সহকারী কমিশনার মো. তৌহিদুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।