পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশে রোগীর অনুপাতে ভাসকুলার সার্জনের সংখ্যা খুবই কম। দেশে ভাসকুলার সার্জন রয়েছেন মাত্র ১৮ জন। এরমধ্যে পূর্ণাঙ্গ প্রফেসর তিন জন। চিকিৎসার সুযোগ রয়েছে কেবল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ), ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতাল, চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ও জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে। কিন্তু এসব হাসপাতালে শয্যাসংখ্যা একেবারেই হাতেগোনা। আর তাই সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা না হওয়ার কারণে রক্তনালীর রোগে আক্রান্তরা মারা যাচ্ছেন। পাশাপাশি ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। সারাদেশে এই চিকিৎসাসেবা সহজলভ্য করা না গেলে হাত ও পা হারানো মানুষের সংখ্যা অনেক বেড়ে যাবে বলে আশঙ্কা করছেন চিকিৎসকরা। আর বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই বিষয়ে যত দ্রুত সম্ভব সরকারকে নজর দিতে হবে।
গতকাল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ ডা. মিলন হলে বাংলাদেশ ভাসকুলার সোসাইটির উদ্যোগে দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক ভাসকুলার সম্মেলন ও বৈজ্ঞানিক সেমিনারে বিশেষজ্ঞরা এসব কথা বলেন। দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএসএমএমইউ’র ভিসি প্রফেসর ডা. কনক কান্তি বড়–য়া। অতিথি হিসেবে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি ডা. মো. শহীদুল্ল-াহ সিকদার, ডা. সাহানা আখতার রহমান, ডা. মুহাম্মদ রফিকুল আলম, কোষাধ্যক্ষ ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান। সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ভাসকুলার সোসাইটির সভাপতি প্রফেসর ডা. নরেশ চন্দ্র মন্ডল। এছাড়া বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ভাসকুলার সোসাইটির সেক্রেটারি জেনারেল ডা. মো. ফিদাহ হোসেন, আয়োজক কমিটির সেক্রেটারি ডা. রকিবুল হাসান। সম্মেলনে সারাদেশ থেকে প্রায় পাঁচ শত চিকিৎসক অংশগ্রহণ করেন। সেমিনারে বাংলাদেশ ছাড়াও সিঙ্গাপুর, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ভারতসহ অনেক দেশ থেকে আগত ভাসকুলার সার্জনরা ভাসকুলার চিকিৎসার সর্বশেষ অগ্রগতি তুলে ধরেন। দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনটি সন্ধ্যায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শেষ হয়।#
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।