পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালে মিত্রশক্তির অন্যতম শীর্ষনেতা ও ব্রিটেনের দুইবারের প্রধানমন্ত্রী স্যার উইনস্টন চার্চিলকে ‘ভিলেন’ বলে আখ্যা দিলেন ব্রিটেনের বিরোধী দল লেবার পার্টির সংসদ সদস্য (এমপি) জন ম্যাকডোনেল। ১৯১০ সালে খনি শ্রমিকদের আন্দোলনের সময় তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী চার্চিলের ভ‚মিকার সমালোচনা করে তাকে এই আখ্যা দেন ম্যাকডোনেল।
সূত্র জানায়, বুধবার রাতে ‘পলিটিকো লন্ডন প্লেবুক লাইভ’ অনুষ্ঠানে লেবার পার্টির এই রাজনীতিকের কাছে সেরা ‘ব্রিটিশ’ বলে নির্বাচিত চার্চিল ‘হিরো’ নাকি ‘ভিলেন’ ছিলেন, প্রশ্ন করা হলে ম্যাকডোনেল বলেন, ‘টনিপ্যান্ডি-ভিলেন!’
উল্লেখ্য, সরকারি ব্যবস্থাপনার প্রতি খনি শ্রমিকদের ক্ষোভ-অসন্তোষের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে সাউথ ওয়েলসের রোন্ডা এলাকায় আন্দোলন ছড়িয়েছিল। এই আন্দোলন শেষতক সহিংসতায় গড়ায়। সহিংস এই আন্দোলনই পরিচিত হয় ‘টনিপ্যান্ডি রায়ট’ বলে। সহিংসতা বন্ধে তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী চার্চিল সেখানে সেনাবাহিনী পাঠান। ওই আন্দোলনে একজন নিহত, অনেকে আহত এবং বেশ ক’জন শ্রমিক গ্রেফতার হন। এই সিদ্ধান্তের জন্য পুরো রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে ভুগতে হয় চার্চিলকে। মানবাধিকার নেতারা ওই সিদ্ধান্তকে ‘শ্রমিক-অধিকারবিরোধী অবস্থান’ চিহ্নিত করেছিলেন। এমনকি চার দশক পর ১৯৫০ সালে দ্বিতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রী পদে নির্বাচনী প্রচারণায়ও চার্চিলকে এ নিয়ে প্রশ্ন করা হয়, যেজন্য ব্রিটিশ এই রাজনীতিক অনুশোচনা প্রকাশ করেন। সূত্র: পলিটিকো ইইউ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।