পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমি এটাই চাই, শিক্ষা-দীক্ষা নিয়ে সবাই রাষ্ট্র পরিচালনায় আসবে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিজেদের মেধা বিকাশের সুযোগ পাবে।
বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শাপলা হলে সমতলের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবে। এখানে কাউকে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী বা অবহেলিত ভাবলে চলবে না। সবাইকে ভাবতে হবে সবাই এদেশের নাগরিক এবং প্রত্যেক নাগরিকের সমান অধিকার আছে।
তিনি বলেন, শিক্ষা-দীক্ষায় আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য আমাদের সব জনগোষ্ঠী যেন সমান সুযোগ পায়, কেউ যেন অবহেলিত না থাকে। কেউ যেন দূরে পড়ে না থাকে, সেটাই আমাদের লক্ষ্য।
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের নিজস্ব স্বকীয়তায় কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, আমার খুব ভাল লাগল, প্রত্যেকে তার নিজ নিজ পোশাক পরে সুন্দরভাবে এসেছে। এটা খুবই সুন্দর। নিজের সংস্কৃতি, নিজস্ব স্বকীয়তাটাও মাঝে মাঝে প্রকাশ করা প্রয়োজন। তাতে মানুষ দেখতে পারে, আমাদের বৈচিত্র্যটা কত চমৎকার।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি এটাই চাই, শিক্ষা-দীক্ষা নিয়ে সবাই রাষ্ট্রপরিচালনায় আসবে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিজেদের মেধা বিকাশের সুযোগ পাবে।
আমাদের দেশ পরিচালনার ক্ষেত্রে এবং দেশের সার্বিককাজে তোমরা যারা এখানে উপস্থিত আছো, যারা বৃত্তি পেয়েছো প্রত্যেকেই নিজেরা অবশ্যই অবদান রাখবে এবং নিজেদেরকে সেভাবে গড়ে তুলবে, বলেন তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।