পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জনগণের আশা-আকাঙক্ষা পূরণে নতুন সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্যদের সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যদের উদ্দেশে তিনি বলেন, কাজের ক্ষেত্রে কোনও ধরনের অন্যায় সহ্য করা হবে না। দায়িত্ব পালনে অনিয়ম ও অরাজকতা সহ্য করা হবে না। আপনারা স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও সততার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করবেন। আপনাদের কেউই তদারকির বাইরে নন। গতকাল সোমবার তেজগাঁও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদের প্রথম মন্ত্রিপরিষদ বৈঠক প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। বৈঠকে মন্ত্রিসভার সকল সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব শফিউল আলম। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স দেখানোর কথা বলেছেন। মন্ত্রীদের বলেছেন, কাজ ফেলে রাখা যাবে না,দ্রত করতে হবে। বৈঠকের একাধিক জানিয়েছে, বৈঠকে অনির্ধারিত আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীদের উদ্দেশে বলেন, আমি আগের মন্ত্রিসভার অনেক বড় পরিবর্তন এনে নতুন মন্ত্রিসভা করেছি। এর আগে কোনো মন্ত্রিসভায় এতো বড় পরিবর্তন আসেনি, কেউ এতো বড় পরিবর্তন করেনি। আমি নতুনদের মন্ত্রিসভায় এনেছি। আপনাদের উপর যে আস্থা ও বিশ্বাস নিয়ে মন্ত্রিসভায় এনেছি, আশা করি আপনারা সততা ও নিষ্ঠা নিয়ে প্রমাণ করবেন যে আপনাদের উপর আমার আস্থা ও বিশ্বাস সঠিক ছিলো। আর যদি সেটা না করতে পারেন তবে আমার উদ্দেশ্য সফল হবে না। অনেকে নানা কথা বলবে, শুনতে হবে অনভিজ্ঞদের নিয়ে আসার কারণে এটা হয়েছে। এ কারণে আপনারা সততা রেখে চলবেন। বিত্ত, বৈভব অনেক করতে পারবেন। কিন্তু সেটা করতে গেলে পচে যাবেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, যেকোনও মূল্যে সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে। এক্ষেত্রে কোনও আপস নেই। সুশাসন নিশ্চিতে কোনও সমস্যায় পড়লে আপনারা সরাসরি আমাকে জানাবেন। টানা তৃতীয়বারের মত সরকার গঠনের পর মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে বসে প্রধানমন্ত্রী এ নির্দেশনা দেন। প্রথম দিনের কার্যসূচিতে আলোচনার জন্য ছয়টি বিষয় রাখা ছিল। মন্ত্রিসভার বৈঠকে একাদশ জাতীয় সংসদের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রেসিডেন্ট যে ভাষণ দেবেন, তার খসড়া অনুমোদনসহ কয়েকটি আইনের খসড়া অনুমোদন করা হয়েছে।
বৈঠকের শুরুতেই শেখ হাসিনা বলেন, জনগণের প্রত্যাশা রয়েছে আমাদের প্রতি, কাজেই সেই প্রত্যাশা পূরণ করা আমাদের একমাত্র লক্ষ্য। দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর যে আকাঙক্ষা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছিল, আমাদেরও সেই আকাঙক্ষা। সেই আকাঙক্ষা পূরণ করব। একটি ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলব।
মন্ত্রিসভার সদস্যদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে আপনারা নিশ্চয়ই পড়েছেন, আমার দাদা তাকে যে কথাটা বলেছিলেন যে কাজই কর না কেন, সিনসিয়ারিটি অব পারপাস অ্যান্ড অনেস্টি অব পারপাস। আমি মনে করি এই দুটি কথা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই মন্ত্রিপরিষদ এ কথাটি মনে রেখে যে কাজই করবেন, নিষ্ঠার সাথে ও সততার সাথে কাজ করবেন। প্রতিটি কাজ নিষ্ঠার সাথে করতে হবে-এ কথাটি মনে রাখতে হবে। জনগণের প্রতি আমাদের যে দায়িত্ব, কর্তব্য রয়েছে- সেটা পালন করতেই আমরা এখানে এসেছি।
শেখ হাসিনা বলেন, সততার শক্তি অপরিসীম, সেটা আমরা বারবার প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছি। তাহলেই আমাদের দেশ এগিয়ে যাবে এবং যে অগ্রযাত্রা আমরা শুরু করেছি সেটা আমাদের এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। মন্ত্রিসভার বৈঠকের শুরুতে আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। আশরাফকে ছোটবেলা থেকেই আমি চিনি। শেখ কামালে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিল। ছাত্রলীগ করত। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার পর প্রবাসে আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করা এবং পরে দেশে এসে সৈয়দ আশরাফের রাজনীততে সক্রিয় হওয়ার কথাও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী।
বৈঠকে গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়াকে ঘিরে বঙ্গবন্ধুর নামে মডেল সিটি করার প্রস্তাব করেন। শ ম রেজাউল করিম বলেন, বিশ্বের ২০টির মতো দেশে স্বাধীনতার নায়ক এবং জাতীয় নেতা যার নেতৃত্বে ওই সব দেশ প্রতিষ্ঠিত হয় সেসব দেশে তাদের নেতার নামে সিটি আছে। ভিয়েতনামে হো চি মিনের নামে হো চি মিন সিটি, যুক্তরাষ্ট্রে জর্জ ওয়াশিংটনের নামে ওয়াশিংটন সিটিসহ অনেক দেশেই জাতির পিতার নামে সিটি আছে। আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে কোনো সিটি নেই। বঙ্গবন্ধুর জন্মস্থান টুঙ্গীপাড়াকে ঘিরে একটি মডেল সিটি করে বঙ্গবন্ধুর নামে নামকরণ করা যেতে পারে। সভায় ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ চট্টগ্রামে যে কর্ণফুলী টানেল করা হচ্ছে বঙ্গবন্ধুর নামে সেটির নামকরণ করার প্রস্তাব করেন। এছাড়া প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কমংসংস্থান প্রতিমন্ত্রী ইমরান আহমদ সিলেটে নির্মাণাধীন একটি বড় রাস্তা বঙ্গবন্ধুর নামে নামকরণ করার প্রস্তাব করেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন গাড়িতে জাতীয় পতাকা সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার প্রস্তাব করেন। সেই সঙ্গে তিনি বছরে একটি দিনকে প্রবাসী দিবস হিসেবে ঘোষণা করারও প্রস্তাব দেন। তবে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এই প্রস্তাবে দ্বিমত পোষণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, জাতীয় পতাকা ব্যবহার কেন উন্মুক্ত করা হবে? এটা করে কি রাজাকারদের গাড়িতে জাতীয় পতাকা ব্যবহারের সুযোগ করে দিতে হবে। বরং আমি মনে করি সবার গাড়িতে জাতীয় পতাকা ব্যবহার বন্ধ করে দেওয়া উচিত। কেউ জাতীয় পতাকা ব্যবহার করবে না। বৈঠকে প্রায় সকল মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী তাদের বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিপুল বিজয়ের পর গত ৭ জানুয়ারি চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন শেখ হাসিনা। ২৪ জন মন্ত্রী, ১৯ জন প্রতিমন্ত্রী এবং তিনজন উপমন্ত্রীকে নিয়ে নতুন সরকারের মন্ত্রিসভা সাজিয়েছেন তিনি।
সংসদে প্রেসিডেন্টের ভাষণের খসড়া অনুমোদন
একাদশ জাতীয় সংসদের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রেসিডেন্ট যে ভাষণ দেবেন, তার খসড়া অনুমোদন করেছে মন্ত্রিসভা। গতকাল মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে ভাষণের খসড়া অনুমোদন করা হয়। মন্ত্রিসভার অনুমোদনের পর প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে সব ধরনের কোটা বাতিল করা হলেও প্রতিবন্ধীদের কোটা আগের মতো বহাল রয়েছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম। পরে সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, আইনগত বাধ্যবাধকতা আছে বছরের শুরুতে যে সংসদ বসে সেটাতে এবং সরকার গঠনের পর প্রথম বৈঠকে প্রেসিডেন্ট ভাষণ দেবেন। সেটা মন্ত্রিসভা ঠিক করে দেয় এবং তিনি চূড়ান্তঅনুমোদন দিলে সেটা সংসদে পাঠ করা হয়। ২০১৯ সালের জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনে দেওয়ার জন্য প্রেসিডেন্টর ভাষণে যেসব বিষয়কে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে- দেশের সার্বিক পরিস্থিতি ও সামষ্টিক অর্থনীতির চিত্র সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সরকারের গৃহীত কার্যক্রম, রূপকল্প-২০২১ এবং রূপকল্প-২০৪১ বাস্তবায়নে বিভিন্ন খাতে গৃহীত কর্মসূচির রূপরেখা, দেশের আর্থ সামাজিক উন্নয়নে গৃহীত পদক্ষেপ ও সাফল্য, কৃষির উন্নয়ন ও খাদ্য নিরাপত্তাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সরকারের সাফল্য, দেশি ও বিদেশি কর্মসংস্থান, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী, স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা ও গ্রামীণ অর্থনীতি, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবা, যোগাযোগ ব্যবস্থা, ডিজিটাল বাংলাদেশ বির্নিমাণে আইসিটি প্রযুক্তির উন্নয়নকল্পে বিভিন্ন কর্মসূচির বাস্তবায়ন, তথ্য ও গণমাধ্যমের উন্নয়ন, আইনশৃঙ্খলা, জননিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা, আইন প্রণয়ন ও বিচারিক কার্যক্রম,জনপ্রশাসনের উন্নয়নে গৃহীত কার্যক্রম, প্রশাসনিক নীতি, কৌশল, উন্নয়ন দর্শন এবং অগ্রযাত্রার দিকনির্দেশনা রয়েছে। মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন,মূল ভাষণে ৭৫ হাজার শব্দ থাকছে। সংক্ষিপ্ত ভাষণে প্রায় ছয় হাজার শব্দ রাখা হয়েছে। বড় ভাষণটি টেবিলে দেওয়া থাকবে।মূল ভাষণের একটি ইংরেজি সংস্করণও তৈরি করা হয়েছে। মোহাম্মদ শফিউল আলম বলেন, মন্ত্রিসভার অনুমোদনের পর প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে সব ধরনের কোটা বাতিল করা হলেও প্রতিবন্ধীদের কোটা বহাল আছে। তিনি বলেন, প্রশাসনিক আদেশ দিয়ে আইন কখনও অতিক্রম করা যায় না, প্রতিবন্ধীদের জন্য বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন কোটা ছিল, তা সেভাবেই আছে। তবে প্রতিবন্ধীদের কোটা কীভাবে কার্যকর হচ্ছে, সে বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা তার কথায় পাওয়া যায়নি।
প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অধিকার ও সুরক্ষা আইন, ২০১৩ এবং ‘প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অধিকার ও সুরক্ষা বিধিমালা, ২০১৫’ এর আলোকে প্রতিবন্ধী বিষয়ক জাতীয় কর্ম-পরিকল্পনার খসড়া সোমবারের মন্ত্রিসভা বৈঠকে অনুমোদন দেয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত জানানোর সময় মন্ত্রিপরিষদ সচিবের কাছে একজন সাংবাদিক জানতে চান কর্ম-পরিকল্পনায় প্রতিবন্ধীদের জন্য চাকরির কোটা নিয়ে আলোচনা হয়েছে কি না? এ প্রশ্নের জবাবে শফিউল বলেন, এটা আলোচনা হয়নি। তবে আইনে যে কোটা আছে সেটা বাদ দেওয়া হয় নাই। আমাদের অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ অর্ডার দিয়ে আইন কখনও সুপারসিড হয় না। প্রতিবন্ধীদের জন্য কত শতাংশ কোটা আছে এমন প্রশ্নের শফিউল বলেন, বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন কোটা ছিল। গতবছর পর্যন্ত সরকারি চাকরিতে নিয়োগে ৫৬ শতাংশ পদ বিভিন্ন কোটার জন্য সংরক্ষিত ছিল। এর মধ্যে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য ৩০ শতাংশ, নারী ১০ শতাংশ, জেলা ১০ শতাংশ, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ৫ শতাংশ, প্রতিবন্ধী ১ শতাংশ বরাদ্দ ছিল। ওই পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের একটি অংশের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে কোটা ব্যবস্থা পর্যালোচনার জন্য মন্ত্রিপরিষদ সচিবের নেতৃত্বে একটি কমিটি করে দেয় সরকার। কমিটি প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির চাকরিতে কোটা বাতিল করে পুরোপুরি মেধার ভিত্তিতে নিয়োগের সুপারিশ করলে গত বছরের ৩ অক্টোবর মন্ত্রিসভা তাতে সম্মতি দেয়।
এছাড়া ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ আইন)-২০১৮ এর খসড়া, জাতীয় সমাজকল্যাণ পরিষদ আইন, বাংলাদেশ শিল্প কারিগরি সহায়তা কেন্দ্র আইন, চিটাগং হিলট্র্যাকস (ল্যান্ড অ্যাকুইজেশন, রেগুলেশন) অ্যামেন্ডমেন্ট অ্যাক্টের খসড়া বৈঠকে অনুমোদন দেওয়া হয়। এ ছাড়া প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অধিকার ও সুরক্ষা আইন-২০১৩ এবং প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অধিকার ও সুরক্ষা বিধিমালার আলোকে প্রতিবন্ধীবিষয়ক জাতীয় কর্ম পরিকল্পনার খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।