পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গোপালগঞ্জে ১৩ দিন ধরে নিখোঁজ এনজিও কর্মকর্তা রাইচরণ বিশ্বাস (৪০)। তিনি মুকসুদপুর উপজেলা সদরের বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা আশার সিনিয়র লোন অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। রাইচরণ গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া উপজেলার ভৈরব নগর গ্রামের মৃত বিশ্বনাথ বিশ্বাসের ছেলে। এ ব্যাপারে আশার মুকসুদপুর ব্রাঞ্চ ম্যানেজার মো. বাবুল আক্তার মুকসুদপুর থানায় একটি জিডি করেছেন।
আশার মুকসুদপুর ব্রাঞ্চ ম্যানেজার মো. বাবুল আক্তার বলেন, গত ২৩ ডিসেম্বর সকালে রাইচরণ অফিসে আসেন। সকাল ৮ টার দিকে তিনি সাপ্তাহিক কিস্তির টাকা আদায় করতে মুকসুদপুর উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়ন এলাকায় যান। দুপুর ২ টার মধ্যে অফিসে ফিরে না আসায় তার মোবাইলে ফোন দিয়ে বন্ধ পাই। তাৎক্ষনিক ভাবে আশা অফিসে উপস্থিত কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা তাকে খুঁজতে বের হই। তাকে না পেয়ে বিষয়টি তার স্ত্রী মমতা হালদার ও মাকে জানাই। তারপর থেকে এখন পর্যন্ত রাইচরণের সন্ধান মেলেনি। এ ব্যাপারে আমি গত ২৩ ডিসেম্বের মুকসুদপুর থানায় একটি জিডি দায়ের করেছি।
তিনি আরো বলেন, রাইচরণ গত ৮ মাস ধরে মুকসুদপুর ব্রাঞ্চে কর্মরত ছিলেন। তার কোন আর্থিক কেলেংকারি নেই। কি কারণে তিনি নিখোঁজ হলেন তা বুঝতে পারছিনা।
মুকসুদপুর থানার ওসি মোস্তফা কামাল পাশা বলেন, থানায় জিডি করার পর আমরা আশা এনজিওর কর্মকর্তা, কর্মচারী, তার পরিবারের সদস্য সহ বিভিন্ন লোকজনকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। তদন্তে রাইচরণের নিখোঁজ হওয়ার যুক্তিসঙ্গত কোন কারণ খুঁজে পাওয়া যায়নি। পরিবার ও এনজিও অফিস তার নিখোঁজ হওয়া সম্পর্কে কোন তথ্য দিতে পারেনি। তাকে খুঁজে বের করেত আমাদের অনুসন্ধান অব্যাহত আছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।