প্রশ্ন : বিদেশ থেকে দেশে ফিরলে মুসাফির থাকা প্রসঙ্গে।
প্রশ্নের বিবরণ : আমি ২৩ বছর হল অষ্ট্রেলিয়া থাকি এবং বলতে গেলে এটাই এখন আমার পারমানেন্ট ঠিকানা। দেশে যাওয়া হয় খুব কম, তবে যখন যাই
উত্তর : এসবই প্রচারমাধ্যম। তথ্য জ্ঞান ও সংবাদ এসবের মূল উদ্দেশ্য। এসবের ভালো বিষয়ও থাকে খারাপ বিষয়ও থাকে। অতএব, এক কথায় এ মাধ্যমগুলোক জায়েজ বা নাজায়েজ বলার সুযোগ নেই। ভালো বিষয় চর্চা করলে জায়েজ, খারাপ বিষয় চর্চা করলে তখন নাজায়েজের সম্ভাবনা থাকে। তবে, হারাম বা নাজায়েজ বিষয় চর্চা করলে অবশ্যই নাজায়েজ হবে। তাকওয়ার স্বার্থে এসব থেকে দূরে থাকাই ভালো। তবে, এসবের ব্যবহার কখন প্রয়োজন বা কোন পর্যায়ে এসবের ব্যবহার শরীয়ত অনুমোদন করে তা বড় আলেম বা মুফতিরাই ফায়সালা দিবেন। অবস্থা ও ক্ষেত্রভেদে মাসআলার সমাধান বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। শরীয়তের মূলনীতি ‘আজ জরুরাতু তুবীহুল মাহজুরাত’ অর্থাৎ, অপরিহার্য আবশ্যিকতা অনেক সময় নিষিদ্ধ বিষয়ে বৈধতা বা ছাড় পাওয়ার কারণ হয়ে থাকে। এ সংক্রান্ত সুনির্দিষ্ট সমস্যা ও সমাধান যুগের পরহেজগার এবং নির্ভরযোগ্য ফকীহগণই দিতে পারেন।
সূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতাওয়া বিশ্বকোষ।
উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভী
ইসলামিক প্রশ্নোত্তর বিভাগে প্রশ্ন পাঠানোর ঠিকানা
[email protected]
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।