ডিপিএইচই’র পানি ও স্যানিটেশন প্রকল্প সুবিধা পাবে ৩০ পৌরসভার প্রায় ৫০ লাখ বাসিন্দা
দেশের ৩০টি পৌরসভার প্রায় ৬ লাখ সুপেয় পানির সংযোগ দেবে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর (ডিপিএইচই)। পাশাপাশি
ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ ভাসানী) চেয়ারম্যান, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও প্রবীণ রাজনীতিবিদ মো.আব্দুল হাই সরকার। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নীলফামারী-৪ (সৈয়দপুর-কিশোরগঞ্জ) আসনে এনপিপি মনোনীত ও এনডিএফ সমর্থিত এমপি প্রার্থী। এ আসনে ৫ প্রার্থীর একজন তিনি।
নির্বাচনে প্রার্থীরা সকলেই দলীয় নেতাকর্মী, সমর্থক, আত্মীয়-স্বজন ও পরিবারের সদস্যদের নিয়ে নির্বাচনী গণসংযোগ করছেন। কাটাচ্ছেন ব্যস্ত সময়। সব প্রার্থীদের দলীয় প্রধান ও প্রতীক সংবলিত পোস্টার শোভা পাচ্ছে নির্বাচনী এলাকার সর্বত্র। একেবারে ব্যতিক্রম সংসদ সদস্য প্রার্থী মো. আব্দুল হাই সরকার। তার প্রতীক আম। তিনি মনোনয়নপত্র জমা দিয়ে চলে যান ঢাকায়। বাড়ি নীলফামারীর ডিমলায় হলেও তিনি বছরের বেশিভাগ সময়ই ঢাকায় থাকেন। গত কয়েক দিন আগে তিনি নির্বাচনী এলাকায় আসেন। শুরু করেন গণসংযোগ। তবে তার সঙ্গে দলীয় কোন নেতাকর্মী ও সমর্থক নেই। সঙ্গে নেই পরিবারের কোন সদস্যও। দিনরাত তিনি একাই গণসংযোগ করে চলেছেন।
গত সোমবার রাতে আব্দুল হাই সরকারকে গণসংযোগ করতে দেখা যায় সৈয়দপুর শহরের শেরে বাংলা সড়কে। ছোট একটি ব্যাগ তার হাতে। তাতে রয়েছে নির্বাচনী লিফলেট। শহরের জনবহুল ওই সড়ক ধরে তিনি দোকানে দোকানে নির্বাচনী লিফলেট বিলি করছেন। ভোটারদের সঙ্গে করমর্দন করাসহ ভালমন্দ জিজ্ঞাসা করছেন। সেই সঙ্গে তিনি তার আম প্রতীকে ভোট প্রার্থণা করেন। ভোটারদের বলছেন তিনি নির্বাচিত হলে কি কি করবেন।
সংসদ সদস্য প্রার্থী মো. আব্দুল হাই সরকার জানান, সাবেক মন্ত্রী মশিউর রহমান যাদুমিয়ার হাতে রাজনীতিতে হাতেখড়ি। এর আগে তিনি তিনবার জাতীয় সংসদ সদস্য এবং একবার উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনে প্রতিদ্ব›িদ্বতা করেন। এর মধ্যে নীলফামারী-১ (ডোমার-ডিমলা) আসনে দুইবার, নীলফামারী-২ (সদর) আসনে একবার সংসদ সদস্য প্রার্থী ছিলেন। একবার ডিমলা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ছিলেন। কিন্তু কোন বারই তিনি নির্বাচনে জয় পাননি। তিনি নির্বাচিত হলে সৈয়দপুরকে উত্তরবঙ্গের ব্যবসায়িক রাজধানী ঘোষণা করা, এলাকার বেকার যুবক-যুবতীদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের উদ্যোগ গ্রহণ করবেন। তবে এবারের নির্বাচনে অন্যান্যবারের মতো ভোটারদের মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা লক্ষ্য করা যাচ্ছে না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।