Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

সেনাবাহিনী কার্যকর ভূমিকা রাখবে -ড.কামাল হোসেন

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৬:০৭ পিএম

জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের আহবায়ক ড. কামাল হোসেন বলেছেন, আমরা আশা করি সেনাবাহিনী অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য কার্যকর ভূমিকা রাখবে। জনগণ নির্ভয়ে যাতে ভোট দিতে পারে সে পরিবেশ তারা সৃষ্টি করবে। সোমবার বিকালে পল্টনে ঐক্যফ্রন্টের অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
ড. কামাল বলেন, সত্তরের নির্বাচনে বিজয়ের পরও পাকিস্তানীরা তা মেনে নেয় নি। জনগণের ভোটাধিকার না দেয়ায় তখন স্বাধীনতার আন্দোলন শুরু হয়। এবারও সরকার জনগণের ভোটাধিকার ছিনিয়ে নেয়ার সকল আয়োজন করছে। তবে জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে সব বাধা উপেক্ষা করে অধিকার আদায় করা সম্ভব। যেমনটা একাত্তরে আমরা করেছি। তাই সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ভোট কেন্দ্রে যেতে হবে। ভোট দিতে হবে। নিজের ভোটাধিকার প্রয়োগ করে এই স্বৈরাচারকে পতন করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে ড. কামালের লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মাহমুদুর রহমান মান্না। এতে সারাদেশে বিএনপির প্রার্থী ও নেতাকর্মীদের উপর হামলা ও গ্রেফতারের চিত্র তুলে ধরা হয়। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, গণফোরামের জগলুল হায়দার আফ্রিক, গণদলের গোলাম মাওলা চৌধুরী প্রমুখ।



 

Show all comments
  • রহিম ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৭:৪৮ পিএম says : 1
    সরকার সব বাহিনী কে ধংশ করেছে, বাকী আছে সেনাবাহিনীকে দেখার
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammed Shah Alam Khan ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১০:২০ পিএম says : 0
    মাঝে মাঝে আমার সন্দেহ হয় এই কামাল মিয়া কার পক্ষে কাজ করছে এটা মনে হয় বুঝতেই পারলাম না??? তবে তিনি বর্তমানে যে অভিনয় করছেন এতে প্রমাণিত যে তিনি নির্বাচনের জন্যে এই খেলা করছেন না করছেন খালেদাকে জেল থেকে বের করার জন্যে তিনি যে উকালতি নিয়েছেন সেটাকে বাস্তবায়িত করতেই তিনি এসব খেলা খেলছেন, এটাই আমাদের কাছে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। যেমন আমাদের বঙ্গবীর (জাতীর জনকের একক ভাবে দেয়া খেতাব) তিনি ছিলেন নদী বাহিনীর (মুক্তিবাহিনী নয়) জন্মদাতা তার সমস্ত অপারেশন ছিল নদী ভিত্তিক। তিনি যা করেছেন লাভবান হবার জন্যেই করেছেন কিন্তু তাঁকে দেয়া হয়েছিল সর্বউচ্চ খেতাব ও সম্মান যেটা পাবার যোগ্যতা ওনার ছিলনা (অবশ্যই আমাদের মতে)। এখন সেটা ক্রমান্বয়ে প্রকাশিত হচ্ছে তার কথা বার্তা ও ব্যাবহারে। যেমনটা হয়েছিল মেজর জলীল, জেনারেল জিয়া গঙদের বেলায় তেমনি এখন হবেন নদী বাহিনী প্রধান, প্রসিদ্ধ চার কুতুবের এক কুতুব রব মিয়া ও তথাকথিত সংবিধান প্রণেতা কামাল মিয়া ও আরো অনেকে। নির্বাচন যদি সঠিকভাবে হয়ে যায় যেভাবে হবে সবাই ভাবছে (মানে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির জয়) তাহলে আমাদের এসব ধারনা পাল্টে যাবে কিনা সেই প্রশ্নের সৃষ্টি হবে... আল্লাহ্‌ অতীত, বর্তমান ও ভবিষৎ সবই জানেন এটাই মহা সত্য।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ