পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া যে পথ দেখিয়ে গেছেন সেই পথ ধরেই নারীরা এগিয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ রোববার সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে রোকেয়া দিবস উপলক্ষে পদক বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি একথা জানান।
মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রতিবছর বেগম রেকেয়া দিবসে পদক বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আসছে। বেগম রোকেয়ার জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে প্রতি বছর এ দিন সারা দেশে সরকারিভাবে রোকেয়া দিবস পালন করা হয়।
এ বছরে বেগম রোকেয়া পুরস্কার পেলেন- সাবেক মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী জিন্নাতুনন্নেসা তালুকদার, প্রফেসর জোগরা আনিস, শীলা রায়, রমা চৌধুরী (মরনোত্তর) ও রোকেয়া বেগম। পদকপ্রাপ্তদের প্রত্যেককে ২৫ গ্রাম স্বর্ণের পদক, একটি সার্টিফিকেট ও দুই লাখ করে টাকা দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর দেখানো পথেই নারী শিক্ষাকে গুরুত্ব দিচ্ছে বর্তমান সরকার। রোকেয়ার আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে নিজেদের উন্নয়নের মূল স্রোতধারায় সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে এদেশের নারীসমাজ জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে ভূমিকা রাখবে।’
তিনি বলেন, ‘সন্তানের পরিচয়ে মায়ের নাম আমরাই প্রথম অন্তর্ভুক্ত করেছি। মা জন্ম দেন। মা-ই বোঝেন সন্তান জন্ম দেওয়ার কষ্ট। নারীরা অনেক কষ্টসহিষ্ণু। পুরুষদের গড় আয়ু বর্তমানে ৭১, নারীর ৭৩, গড় ৭২। এ থেকেও স্পষ্ট হয় নারী বেশি কষ্টসহিষ্ণু।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘নারী নেতৃত্বকে এগিয়ে নিয়েছে আমাদের উপমহাদেশের নারীরাই। আমরাই প্রথম প্রশাসনের সর্বোচ্চ পর্যায়েও নারীদের অধিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছি।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।