পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
এবার অবসরে যাওয়া উচ্চ পদস্থ ৩২১ সরকারি কর্মকর্তা গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাত করেছেন। গতকাল সন্ধ্যায় গণভবনে তারা সাক্ষাত করেন। এর আগে ২৭ নভেম্বর প্রায় দেড় শতাধিক অবসর প্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত করে আওয়ামী লীগের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেন।
গণভবন সূত্রে জানা গেছে, বর্তমান সরকারের ধারাবাহিকতা রক্ষা এবং মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে ফের ক্ষমতায় আনতে এসব কর্মকর্তারা শেখ হাসিনার সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ এবং সমর্থন জানান তারা। এসব কর্মকর্তাদের মধ্যে সাবেক মুখ্য সচিব, সিনিয়র সচিব, সচিব ও বিভিন্ন কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্য পদের ৬৫ জন, সাবেক রাষ্ট্রদূত ৯ জন, সাবেক অতিরিক্ত ও যুগ্ম-সচিব পদমর্যাদার ৭৫ জন, স্বাস্থ্য ক্যাডারের ১৪ জন, শিক্ষা ক্যাডারের ১৫ জন, প্রকৌশলী ২৭ জন, বন ও ডাক বিভাগের ১১ জন, পুলিশ ১৪ জন, কর ও তথ্য বিভাগের ১৩ জন, টেলিকম, শুল্ক, অডিট, রেল ও খাদ্য বিভাগের ১১ জন এবং কৃষি বিভাগের সাবেক ৬৭ জন রয়েছেন।
অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের মধ্যে কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী ছাড়াও দুদকের সাবেক চেয়ারম্যান মো. বদিউজ্জামান,
এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান এ আর খান, প্রাইভেটাইজেমন কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান মোল্লা ওয়াহেদুজ্জামান, সাবেক মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মাসুদ আহমেদ, সাবেক সিনিয়র সচিব মো. মেজবাহ উদ্দিন ও মো. মেজবাহ উল আলম রয়েছেন।
সাবেক সচিব রয়েছেন ৫০ জন। তারা হলেন- আবু তাহের, হেমায়েত উদ্দিন তালুকদার, মাহবুব উল-আলম খান, আবদুল মালেক মিয়া, দেওয়ান জাকির হোসেন, সুনীম কান্তি বোস, আতাহার উল ইসলাম, মো. ওয়াজেদ আলী খান, মো. নুরুল হক, আ. মান্নান হাওলাদার, এ টি কে এম ইসমাইল, মো. শফিকুল আযম, কামরুন নেসা খানম, মো. মিজানুর রহমান, খোন্দকার আসাদুজ্জামান, মো. কাজী আখতার হোসেন, আরাস্তু খান, এম এ কাদের সরকার, ড. চৌধুরী মো. বাবুল হাসান, এ এইচ এম মাসুদ সিদ্দিকী, মো. আজিজুর রহমান, কাজী আখতার উদ্দিন আহমেদ, এ এল এম আব্দুর রহমান, মো. হুমায়ুন খালিদ, আনোয়ার ফারুক, মো. মনসুর আরী শিকদার, মো. জহুরুল আলম, রীতি ইব্রাহিম, নজরুল ইসলাম খান, ড. খোন্দকার শওকত হোসেন, মিকাইল শিপার, খোরশেদ আলম চৌধুরী, এম এ হান্নান, এ কে এম আমির হোসেন, নুরুল নবী তালুকদার, ফখরুল ইসলাম, গোলাম রব্বানী, শ্যামল কান্তি ঘোষ, এ এম বদরুদ্দোজা, শিরিন আখতার, খন্দকার ইফতেখার হায়দার, কায়কোবাদ হোসেন, আবু মেহাম্মদ মোস্তফা কামাল, নাজমুল ইসলাম, মমতাজ আলা শাকুর আহমেদ, নাজিম উদ্দিন চৌধুরী, অশোক মাধব রায়, প্রশান্ত কুমার রায়, ড. পারভেজ ইমদাদ ও শামসুল হক।
সাবেক রাষ্ট্রদূত রয়েছেন নয়জন। তারা হলেন- সোহরাব হোসেন, এ টি এম নজরুল ইসলাম, মিজানুর রহমান, মো. আজিজুল হক, গোলাম মোহাম্মদ, মো. আব্দুল হান্নান, আতিকুর রহমান, ইকতিয়ার চৌধুরী ও ওয়াহিদুর রহমান।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক শাহ মুনির হোসেন ও ডা. দ্বীন মোহাম্মদ নূরুলহক, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক মো. নোমানুর রশীদ, পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের সাবেক পরিচালক ড. রাম দুলাল রায়, গণপূর্ত অধিদপ্তরের সাবেক প্রধান প্রকৌশলী মো. কবির আহমেদ ভূঁইয়া, স্থাপত্য অধিদপ্তরের সাবেক প্রধান স্থপতি আহসানুল হক স্বপন, সড়ক ও জনপদ বিভাগের সাবেক প্রধান প্রকৌশলী মো. আজিজুর রহমান, পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাবেক মহাপরিচালক প্রকৌশলী এ কে এম মমতাজ উদ্দিন, ডি.পি.এইচ. ই-এর সাবেক প্রধান প্রকৌশলী মো. মনিরুজ্জামান, সাবেক প্রধান বন সংরক্ষক মো. ইউনুস আলী, বাংলাদেশ ডাক বিভাগের সাবেক মহাপরিচালক প্রভাস চন্দ্র সাহা ছিলেন অনুষ্ঠানে। পুলিশের সাবেক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মধ্যে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি মো. সামসুদ্দোহা খন্দকার, অমূল্য ভূষণ বড়ুয়া ও আবদুল মান্নান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।