পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে যোগ দিয়েছি বলেই রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ওপর হামলা-আক্রমণ চালাচ্ছে। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ওপর যে হামলা-মামলা-লুটতরাজ হচ্ছে তা আমাকে হয়রানি করার উদ্দেশ্যে।
গতকাল দুপুরে ধানমন্ডির গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে এক সংবাদ সম্মেলনে সম্প্রতি গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রে র্যাবের ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান সম্পর্কে তিনি বলেন, র্যাব সন্ত্রাসী কায়দায় গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রে অভিযান চালাতে এসেছিল। অভিযানে যেসব ওষুধ মেয়াদোত্তীর্ণ বলে চিহ্নিত করা হয়েছে তার প্রত্যেকটিরই মেয়াদ ছিল। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে আমি ১০ বছর আগেই অবসর গ্রহণ করেছি। এখন নামে মাত্র ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য পদে রয়েছি। যেখানে ৭ জনের একজন আমি। এ পদটিও অবৈতনিক। সংবাদ সম্মেলনে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্্রাস্টি বোর্ডের অন্য সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন। সংবাদ সম্মেলনে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের বিভিন্ন কার্যক্রমও তুলে ধরা হয়।
তিনি বলেন, আমি একজন স্বাধীন নাগরিক হিসাবে যুক্তফ্রন্টের সাথে যুক্ত। আমাকে শাস্তি দিতে পারছে না বলেই, এই কেন্দ্রটার ওপর হামলা করে প্রতিষ্ঠানের ক্ষতি করেছে তারা। এটা একটা প্ল্যান। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, চাটুকার যারা, তারা এ হামলার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীকে বিপদে ফেলেছে। তারা কি তার সুনাম বাড়িয়েছে ?
দু’জন স্বাস্থ্যকর্মীকে ধরে নিয়ে হুমকি দিয়ে স্বীকারোক্তি আদায় করা হয়েছিল অভিযোগ করে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, পরিচালককে ধরেনি। (গণবিশ্ববিদ্যালয়ের) ভাইস চ্যান্সেলর গিয়েছিলেন, ওনাকে ঢুকতে দেয়নি। দুজন সাধারণ কর্মীকে ধরে বলেছে, সাইন করো, নইলে জেলে যাবা, না হয় মারা যাবা। জরিমানার টাকা আদায়ের জন্য চাপ দেয়া হয়েছিল অভিযোগ করে তিনি বলেন, তাদের ইচ্ছে হল, আমাদেরকে জরিমানা করে দিল। বলেছে, টাকা যদি এখন জমা না দাও, তাহলে ধরে নিয়ে যাব। আমরা যদি ২৪ ঘণ্টা সময় পেতাম, হাইকোর্টে যেতাম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।