Inqilab Logo

বুধবার ২০ নভেম্বর ২০২৪, ০৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

বিএনপি আমলে দুই সরকার ছিল

গণভবনে ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২ নভেম্বর, ২০১৮, ১২:০৪ এএম

৩২১টি প্রকল্প উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন : সুন্দরবনকে জলদস্যুমুক্ত জোন ঘোষণা


বিএনপির গত শাসনামলে একই সঙ্গে দুটি সরকার চালু ছিল বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, সরকার একটি ছিল.. তার পাশাপাশি আরেকটা সরকার থাকল। একটি হল হাওয়া ভবনের সরকার, একটা প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর সরকার। তার ফলে বাংলাদেশের সব উন্নয়ন ব্যাহত। আমরা আবার পিছিয়ে গেলাম। গতকাল বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় যুব দিবসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী।
২০০১ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতা থেকে যাওয়ার পর উন্নয়নযাত্রা বন্ধ করা হয় উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, তার ফলাফল কী হত্যা, দখল, চাঁদাবাজি, জঙ্গিবাদ, বাংলা ভাই, সন্ত্রাস, গ্রেনেড হামলা, সংসদ সদস্যদের হত্যা, আওয়ামী লীগের হাজার হাজার নেতাকর্মী হত্যা এবং সারা দেশব্যাপী একটি সন্ত্রাসের রাজত্ব তৈরি করা। বাংলাদেশ বিশ্বে পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন। আর কিছুতে চ্যাম্পিয়ন হতে না পারলেও দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হল বাংলাদেশ। বিদ্যুৎ উৎপাদন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, স্বাস্থ্যসেবা এবং সাক্ষরতা বাড়ানোর সব উদ্যোগ সে সময় ব্যাহত হয়েছিল মন্তব্য করে তিনি বলেন, সাধারণ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য যা যা পদক্ষেপ নিয়েছিলাম, একে একে সবাই বন্ধ হয়ে গেল। ক্ষুদ্র একটা গোষ্ঠী রাতারাতি আঙুল ফুলে কলা গাছ। তারা হয়ে গেল সম্পদের মালিক, হাজার হাজার কোটি টাকা। যাদের জীবন শুরু হয়েছিল ভাঙা স্যুটকেস দিয়ে তারা হয়ে গেল হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক। তিনি বলেন, আমাদের দুর্ভাগ্য, দেশের মানুষ যখন একটু সুখের মুখ দেখে, তখন কিছু মানুষের মনে অসুখ সৃষ্টি হয়, কীভাবে একটি স্থিতিশীর পরিবেশকে ধ্বংস করবে, সেই চেষ্টাই করে। আগামীতে ১৫-১৬ শতাংশের নামিয়ে আনার পরিকল্পনার কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের দারিদ্র্যসীমা ২১ শতাংশে নেমে এসেছে। ইনশাআল্লাহ, আশা করি আমরা আগামীতে দারিদ্র্যসীমা ১৫-১৬ এর মধ্যে নামিয়ে আনতে সক্ষম হব। বাংলাদেশের মানুষ মাথা উঁচু করে চলবে।
যুব সমাজকে কীভাবে দেশ গড়ার কাজে ব্যবহার করা যায় সে উদ্যোগ সরকার নিয়েছে মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ছাড়াও বিভিন্ন মন্ত্রণালয় যুবকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে যাচ্ছে। হাজার হাজার প্রকল্প চলছে। পরমুখাপেক্ষী হয়ে না, নিজের পায়ে দাঁড়াতে হবে। একজন উদ্যোক্তা এমন কাজ করবে, যাতে সে অন্যদেরকেও চাকরি দিতে পারে। সরকারি, বেসরকারি উদ্যোগে সে ব্যবস্থা আমরা করে দিচ্ছি। অনুষ্ঠানে প্রশিক্ষিত যুব ও যুব মহিলাদের মধ্য থেকে ২২ জন সফল আত্মকর্মী’ এবং পাঁচজন যুব সংগঠককে জাতীয় যুব পুরস্কার তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী। যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বীরেন শিকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি জাহিদ আহসান রাসেল, যুব ও ক্রীড়া সচিব েেমাহাম্মদ আব্দুল্লাহ স্বাগত বক্তব্য দেন।
৩২১ প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারাদেশে ৩২১টি প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করেছেন। গতকাল সকালে প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ২০টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের আওতায় দেশের ৫৬টি জেলায় এসব প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এরমধ্যে তিনি ২৯৭টি প্রকল্প উদ্বোধন এবং ২৪টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সে পিরোজপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, বাগের হাট, চট্টগ্রাম, ঢাকার উত্তরার ১৮নম্বর সেক্টর এবং ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার এলাকার স্থানীয় জনগণ, প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি এবং উপকারভোগীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, এলজিআরডি ও সমবায় মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন, তথ্য মন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, রেলপথ মন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক, নৌপরিবহন মন্ত্রী মোঃ শাজাহান খান, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ড.তৌফিক-ই-এলাহী চৌধুরী ও ইকবাল সোবহান চৌধুরী এবং তথ্য প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট তারানা হালিম, স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা.জাহিদ মালিক, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু, যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড.বীরেন সিকদার,এলজিআরডি ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মশিউর রহমান রাঙ্গা, বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মীর্জা আজম প্রমুখ। প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো.নজিবুর রহমান ভিডিও কনফারেন্স সঞ্চালন করেন।
এই প্রকল্পগুলো হচ্ছে- সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ১৭টি প্রকল্প, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের ৩১টি, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ২টি, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ৯৮টি, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের ১১টি, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের ৬টি, মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের ৩টি, ডাক ও টেলিযোগাযোগ এবং তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের ১টি, বিদ্যুৎ, জ্বালানি এবং খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ১১২টি, এলজিআরডি ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের ৪টি, তথ্য মন্ত্রণালয়ের ৩টি, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের ২টি, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ৫টি, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ১৩টি, মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ২টি এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আওতাধীন বেপজা’র ১টি প্রকল্প। অনুষ্ঠানে বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মীর্জা আজম প্রধানমন্ত্রীকে স্থানীয় তাঁতীদের বোনা একটি মসলিন শাড়ি উপহার দেন। বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় দেশের ঐতিহ্য মসলিনের হৃত গৌরব ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নিয়েছে।
সিলেট ব্যুরো জানায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নবনির্মিত সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগার উদ্বোধন করেন। সিলেট জেলা সম্মেলন কক্ষে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ছিলেন সংসদ সদস্য ইমরান আহমদ, সংসদ সদস্য মাহমুদ উস সামাদ কয়েছ, সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী, সিলেট রেঞ্জ পুলিশের ডিআইজি মো. কামরুল আহসান, জেলা প্রশাসক এম কাজী এমদাদুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লুৎফুর রহমন, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বদর উদ্দিন আহমদ কামরান, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য শফিকুর রহমান চৌধুরী, সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার আবদুল জলিল প্রমুখ।
দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
এদিকে সিলেটে টেক্সটাইল বিষয়ে পড়াশোনার জন্য নতুন দিগন্তের সূচনা হল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার একই অনুষ্ঠানে একই সময়ে সিলেটে দু’টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন। এর একটি হচ্ছে সিলেট টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট। অন্যটি হচ্ছে শেখ রাসেল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ।
ফেনী জেলা সংবাদদাতা জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ফেনীর নতুন জেলা কারাগারসহ ৩৬৯ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ৩ টি প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। এর মধ্যে ৩৯ কোটি টাকা ব্যয়ে নতুন জেলা কারাগার ২৫৫ কোটি টাকা ব্যয়ে সদর উপজেলার শতভাগ বিদ্যুতায়ন, প্রায় ৭৫ কোটি টাকা ব্যয়ে সোনাগাজীতে ছোট ফেনী নদীর উপর ৪৭৫ মিটার দীর্ঘ সেতু উদ্বোধন করা হয়। ফেনী জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত সভায় ফেনী-২ আসনের সংসদ সদস্য জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারী, জেলা প্রশাসক মো. ওয়াহিদুজ্জামান, পুলিশ সুপার এস এম জাহাঙ্গীর আলম সরকার, জেলা পরিষদের নির্বাহী শারমীন জাহান, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক দেবময় দেওয়ানসহ বিভিন্ন পর্যায়ের জনপ্রতিনিধি ও সরকারী কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
মাদারীপুর জেলা ও শিবচর (মাদারীপুর) উপজেলা সংবাদদাতা : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মাদারীপুরের শিবচরে ২টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর এবং ৭টি প্রকল্প উদ্বোধন করেন। প্রকল্পগুলো হলো শেখ হাসিনা তাঁতপল্লী, শেখ হাসিনা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করেন। এ ছাড়া চৌধুরী ফিরোজা বেগম শিল্পকলা একাডেমী ও মুক্তমঞ্চ, মাদারীপুর সদর ও রাজৈর উপজেলা শতভাগ বিদ্যুতায়ন, রাজৈর, ডাসার ও কালকিনি থানা নতুন ভবন, মাদারীপুর জেলা কারাগারের নতুন ভবন, বিভিন্ন ইউনিয়ন পর্যায়ে ইন্টারনেট কানেক্টেভিটি উদ্বোধন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন শিল্পকলা একাডেমি সচিব বদরুল আলম ভূইয়া, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব হেলাল উদ্দিন, তাঁত বোর্ডের চেয়ারম্যান মো: রফিকুল ইসলাম, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব খোরশেদ আলম, ঢাকা প্রিজনের ডিআইজি তৌহিদ, মাদারীপুর জেলা প্রশাসক মো: ওয়াহিদুল ইসলাম, প্রমুখ।
সিরাজগঞ্জ জেলা সংবাদদাতা জানান, সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলা পরিষদ হলরুমে ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে প্রচার করা হয়েছে। চৌহালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ সানওয়ার হেসেনের সভাপতিত্বে এতে উপস্থিত ছিলেন, বিদ্যুৎ বিভাগের জেনারেল ম্যানেজার মোঃ মোখলেছ গনি, নির্বাহী পরিচালক মোঃ নজরুল ইসলাম, প্রমুখ।
সুনামগঞ্জ জেলা সংবাদদাতা জানান, সুনামগঞ্জের ৭ প্রতিষ্ঠানের নতুন আধুনিক ভবন, শতভাগ বিদ্যুতায়িত একটি উপজেলা ও ১৩টি ইউনিয়নে জাতীয় তথ্য প্রযুক্তি অবকাঠামো উন্নয়নের শুভ উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান এমপি, সুনামগঞ্জ -বিশ্বম্ভরপুর ৪ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাড.পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ, সুনামগঞ্জ ১ আসনের সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোয়াজ্জেম হোসেন রতন, জেলা প্রশাসক মো. আব্দুল আহাদ, পুলিশ সুপার বরকতুল্লাহ খান, পৌরসভার মেয়র নাদের বখত প্রমুখ।
সোনাইমুড়ী (নোয়াখালী) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার সকালে ভিডিও নফারেন্সের মাধ্যমে সোনাইমুড়ী উপজেলায় শতভাগ বিদ্যুতায়ন এর উদ্ভোধন করেন।

 

 

 



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: প্রধানমন্ত্রী


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ