Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

দেশেই বিশ্বমানের চিকিৎসা হবে

দেশের প্রথম বার্ন ইনস্টিটিউটের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২৫ অক্টোবর, ২০১৮, ১২:০৪ এএম

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনতে ব্রিটিশ সরকারের সঙ্গে আলোচনা চলছে। আবার ক্ষমতায় আসলে কতাকে দেশে ফিরিয়ে এনে সাজা কার্যকর করা হবে। আগামী নির্বাচনে দেশবাসীর কাছে নৌকা মার্কায় ভোট চেয়ে তিনি বলেন, দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানাবো নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আমাদের আরেকবার দেশের সেবা করার সুযোগ দিন। যেন ক্ষমতায় এসে অন্যায়-অবিচার, জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস, মাদক দূর করে মানুষের শান্তি ও নিরাপত্তা দেওয়ার সুযোগ পাই।
গতকাল জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে সংরক্ষিত আসনের ফজিলাতুন্নেসা বাপ্পীর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। ফজিলাতুন্নেসা বাপ্পী তার প্রশ্নে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি তারেক রহমানকে দেশে ফেরত আনার ব্যাপারে সরকারের উদ্যোগ সম্পর্কে জানতে চান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারেক রহমানের যাবজ্জীবন কারাদন্ড হয়েছে। তাকে ফিরিয়ে আনার জন্য ব্রিটিশ সরকারের সঙ্গে আমরা আলাপ-আলোচনা করছি। আল্লাহ যদি চান, আগামী নির্বাচনে আমরা আবার যদি ফিরে আসতে পারি, এর মাঝে অবশ্যই আমরা তাকে ফিরিয়ে আনতে পারবো। শাস্তি দিতে পারবো। এই বিশ্বাস আমার আছে। এজন্যই দেশবাসীর কাছে দোয়াও চাই, ভোটও চাই যাতে আবার ফিরে এসে যেন এই অন্যায়-অবিচারের বিচার করতে পারি। খুনের সাজা কার্যকর করতে পারি।
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার বর্ণনা করে শেখ হাসিনা বলেন, দেশে আসার পর আমাকে রাজনৈতিকভাবে হেয় করা বা শেষ করার চেষ্টা হয়েছে। শারীরিকভাবে শেষ করার চেষ্টা হয়েছে। নানা রকম বদনাম দেওয়ারও চেষ্টা হয়েছে। কিন্তু কোনও কিছুতে সফল হয়নি। ২১ আগস্ট বিএনপি-জামাতের সৃষ্টি করা আঘাত সেদিন প্রকাশ্য দিবালোকে এনেছিল। যার (তারেক জিয়া) কথা বলা হয়েছে তার পিতা জিয়াউর রহমান ১৫ আগস্টের হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত ছিল। সে ও তার মা এই ২১ আগস্টের হত্যার সঙ্গে জড়িত ছিল, এতে কোনও সন্দেহ নেই। তবে সত্য যে কোনোদিন চাপা থাকে না, তা আজকে মামলা চলতে চলতে সত্য বেরিয়ে এসেছে। সেই হত্যার যে বিচার করতে পেরেছি এটাই সব থেকে বড় কথা। আজকে বিচারে সাজা হয়েছে।
তিনি বলেন, শাস্তি যখন পেয়েছে যেখানেই লুকিয়ে থাকুক না কেন আল্লাহর ওপর আমার বিশ্বাস আছে, বংলাদেশের জনগণের ওপর বিশ্বাস আছে, নিশ্চয়ই একটা দিন আসবে যে যারা এত বড় জঘন্য ঘটনা ঘটিয়েছে, প্রকাশ্য দিবালোকে রণক্ষেত্রের ব্যবহৃত গ্রেনেড রাজপথে ব্যবহার করে এভাবে হত্যা করেছে, আমাকে হত্যার চেষ্টা করেছে, তাদের বিচার যখন হয়েছে, রায় যখন হয়েছে, একদিন সাজা পেতেই হবে। সাজা তাকে ভোগ করতে হবে।
এদিকে গতকাল সকালে হোটেল রেডিসন ব্ল’তে চতুর্দশ ‘হেডস অব এশিয়ান কোষ্ট গার্ড’ (হ্যাকগাম)-এর উচ্চ পর্যায়ের সভার উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এশিয়া অঞ্চলের বিভিন্ন দেশের অভিজ্ঞতা ও মত বিনিময়ের মাধ্যমে আগামীতে এই অঞ্চলের সামুদ্রিক নিরাপত্তা আরও জোরদার করার উপায় উদ্ভাবন করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সমুদ্র নিরাপত্তা আমাদের জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ। এই অঞ্চলের বৃহৎ জনগোষ্ঠী তাদের জীবন-জীবিকার জন্য সমুদ্র সম্পদের উপর নির্ভরশীল। তিনি বলেন, বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড এশীয় অঞ্চলে অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে একযোগে কাজ করে আমাদের সমুদ্রকে নিরাপদ রাখবে- এটাই আমার প্রত্যাশা। এজন্য আমরা সব ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করব।
তিনি বলেন, আমি আশাবাদী এই সভার মাধ্যমে এশীয় অঞ্চলের সকল কোস্ট গার্ড ও মেরিটাইম সংস্থার প্রধানগণ অভিজ্ঞতা ও মত বিনিময়ের মাধ্যমে সামুদ্রিক নিরাপত্তা আরও জোরদার করার উপায় উদ্ভাবন করতে পারবেন।
কোস্ট গার্ডের সদস্যগণ সমুদ্র এলাকায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দুরূহ কাজে নিয়োজিত থাকেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী আস্থা প্রকাশ করে বলেন, এ সভার মাধ্যমে সদস্য দেশগুলো তাদের সমুদ্রসীমা আরও নিরাপদ ও ঝুঁঁকিমুক্ত করতে নতুন নতুন কৌশল গ্রহণ করতে পারবে।
এ বিশাল জলরাশির তলদেশে খনিজ সম্পদের প্রাচুর্য রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ সম্পদ আমরা উত্তোলন করতে সক্ষম হলে আগামী কয়েক প্রজন্ম লাভবান হবে। এ সম্পদের নিরাপদ ও পরিবেশগত ভাবে টেকসই উত্তোলন বাংলাদেশের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে সক্ষম হবে।
বাংলাদেশের মোট বৈদেশিক বাণিজ্যের প্রায় ৯০ শতাংশ সমুদ্র পরিবহনের মাধ্যমে সম্পাদিত হয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, দুঃখজনক হলেও সত্য যে, আমাদের এ সামুদ্রিক এলাকায় মাদকদ্রব্য পাচার, অবৈধ অস্ত্র পাচার, মানব পাচার, অনিয়ন্ত্রিত মৎস্য আহরণ, জলদুস্যতা, সশস্ত্র ডাকাতি এবং আরও বিভিন্ন রকম অবৈধ কার্যকলাপ সংঘটিত হয়ে থাকে। এসব অপরাধমূলক কাজের সঙ্গে শুধু দেশীয় নয়, পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর অপরাধীরা জড়িত।
তিনি বলেন, অপরাধীরা অনেক সময় অত্যাধুনিক প্রযুক্তি এবং যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে থাকে। কাজেই একক দেশের পক্ষে এদের দমন করা সম্ভব নয়। শেখ হাসিনা বলেন, একমাত্র সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টাই পারে এ সকল কর্মকান্ড দমন করতে। তিনি বলেন, ‘হ্যাকগাম’ এর মত একটি সংগঠনই পারে আমাদের সকলের অভিজ্ঞতা ও তথ্য-উপাত্ত কাজে লাগিয়ে দলগতভাবে সহযোগিতার মাধ্যমে এসব সামুদ্রিক অপ-তৎপরতা রোধ করে একটি নিরাপদ সমুদ্রসীমা উপহার দিতে।
সরকার প্রধান বলেন, ১৯৯৪ সালে জাতীয় সংসদে আমাদের উত্থাপিত একটি বিলের মাধ্যমে ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড প্রতিষ্ঠিত হয়। ঐ সময় বিরোধীদলে থাকা অবস্থায় আমরা এ বিলটি উত্থাপন করেছিলাম। বাংলাদেশে এটিই একমাত্র সংস্থা যা বিরোধীদলের উত্থাপিত বিল পাশের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, বলেন প্রধানমন্ত্রী।
দেশের প্রথম বার্ন ইনস্টিটিউটের যাত্রা শুরু
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে দেশের প্রথম বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের যাত্রা শুরু হল, যেখানে একসঙ্গে পাঁচ শতাধিক পোড়া রোগীকে চিকিৎসা দেওয়ার সুবিধা থাকছে। গতকাল বুধবার এ ইনস্টিটিউটের উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মানুষ নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে দেশ সেবার সুযোগ দিয়েছে বলেই এই চিকিৎসা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হয়েছে। আগামীতেও যদি নৌকায় ভোট দিয়ে সে সুযোগ দেন; তাহলে অবশ্যই আমরা আমাদের যে, কাজগুলো শুরু করেছি, সেগুলো আমরা সম্পন্ন করতে পারব।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সংলগ্ন চানখাঁরপুল এলাকায় মেয়র হানিফ ফ্লাইওভারের পাশে ১২ তলা ‘শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যন্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট’ এ ৫০০ শয্যা, ৫০টি নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) এবং ১২টি অপারেশন থিয়েটার থাকবে। ইনস্টিটিউটের তিনটি ব্লকে থাকবে বার্ন ইউনিট, প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট এবং অ্যাকাডেমিক ভবন।
এই ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠার প্রেক্ষাপট তুলে ধরে শেখ হাসিনা উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বলেন, মারাত্মক দগ্ধ রোগীর আধুনিক চিকিৎসার ব্যবস্থা বাংলাদেশে ছিল না। অনেক সময় শ্বাসনালীও পুড়ে যায়, তেমন রোগীর চিকিৎসার ভালো ব্যবস্থাও আগে করা হয়নি। যারা অগ্নিদগ্ধ হয়, তাদের চিকিৎসা করার ভিন্ন পদ্ধতি থাকে। অনেক ধরনের যন্ত্রপাতি, বেড, সব কিছুই আলাদা লাগে। কোনো ব্যবস্থাই আমাদের করা হয়নি। যেখানে রেখে গিয়েছিলাম (২০০১ সালে), সে অবস্থাই ছিল। আর উন্নতি করা হয়নি।
এই ইনস্টিটিউটের প্রধান সমন্বয়কারী সামন্ত লাল সেনই যে এ ধরনের একটি চিকিৎসা ও শিক্ষাকেন্দ্র প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি সামনে নিয়ে এসেছিলেন, সে কথাও প্রধানমন্ত্রী বলেন।
এ সময় সরাজনীতির নামে পুড়িয়ে মানুষ হত্যা পুনরাবৃত্তির বিরুদ্ধে জনগণকে সচেতন থাকার আহবান জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, এ ধরনের জঘন্য অপকর্মের সঙ্গে যারা যুক্ত হবে তাদের বিরুদ্ধে আমাদের তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী এই বার্ন ইউনিটের নির্মাণ কাজে সম্পৃক্ত সেনবাহিনী ও এলাকাবাসীসহ সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, আমরা পর্যায়ক্রমে এখানে উন্নত যন্ত্রাংশ সংযোজন, বিশেষজ্ঞের অন্তর্ভূক্তিসহ অন্যান্য উন্নয়নের কাজ করে যাবো।
তিনি বলেন, এটি যাতে একটি উন্নত বিশ্বমানের ইনস্টিটিউট হিসেবে যাতে গড়ে ওঠে সেই ব্যবস্থা অবশ্যই আমরা করবো। যাতে আগুনে পুড়লের আমাদের কোন লোককে আর বিদেশে যেতে না হয়। দেশে বসেই যেন চিকিৎসাটা পায় এবং এজন্য নার্সদেরও বিদেশ থেকে প্রয়োজনে ট্রেনিং করিয়ে আনা হবে এবং নতুন যন্ত্রপাতি ব্যবহারে টেকনিশিয়ানদেরও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে।
সরকার প্রধান বলেন, আামাদের পরিকল্পনা রয়েছে, অনেকদূর আমাদের যেতে হবে। তবে, আমাদের ৫ বছর সময় প্রায় শেষ এবং সামনে নির্বাচন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. জাহিদ মালেক, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ, শেখ হাসিনা বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জাতীয় সমন্বয়ক ডা. সামন্ত লাল সেন এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ইঞ্জিনিয়ারিং চিফ মেজর জেনারেল মো. সিদ্দিকুর রহমান সরকার বক্তব্য রাখেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব সিরাজুল হক খান।
এরই মধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রায় ৩০০ কোটি টাকার চিকিৎসা সংক্রান্ত যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম কেনার কাজ শুরু হয়েছে। বেশিরভাগ যন্ত্রপাতি জার্মানি থেকে আনা হয়েছে। এছাড়া ইংল্যান্ড, আমেরিকা ও কানাডা থেকে কিছু সরঞ্জাম আনা হবে। হাসপাতালটির জনবল নিয়োগের জন্য প্রায় ২ হাজার ২শ পদের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৬ সালের ৬ এপ্রিল এটির ভিত্তিপস্তর স্থাপন করেন। প্রধানমন্ত্রী এ সময় দেশের জনগণ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সন্ত্রাস এবং জঙ্গিবাদ মোকাবেলায় তার সরকারের সাফল্যেরও উল্লেখ করেন।#



 

Show all comments
  • মারিয়া ২৫ অক্টোবর, ২০১৮, ৫:২৮ এএম says : 0
    আমরা কী আদৌ ভোট দিতে পারবো?
    Total Reply(0) Reply
  • টুটুল ২৫ অক্টোবর, ২০১৮, ৫:৩১ এএম says : 0
    রাজনীতির নামে আসলেই দেশে যে কি হচ্ছে তা-ই আমার বুঝে আসে না।
    Total Reply(0) Reply
  • সুলতান ২৫ অক্টোবর, ২০১৮, ৫:৩২ এএম says : 0
    এটা আমাদের জন্য একটা বিরাট সুখবর
    Total Reply(0) Reply
  • পারভেজ ২৫ অক্টোবর, ২০১৮, ৫:৩২ এএম says : 0
    প্রকল্পগুলো যেন যথা সময়ে বাস্তবায়ন হয়।
    Total Reply(0) Reply
  • জলিল ২৫ অক্টোবর, ২০১৮, ৫:৩৩ এএম says : 0
    তাহলে রাষ্ট্রের কর্তা ব্যাক্তিদের আর বিদেশে যেতে হবে না চিকিৎসার জন্য
    Total Reply(0) Reply
  • বাবুল ২৫ অক্টোবর, ২০১৮, ৫:৩৪ এএম says : 0
    দেশ ও দেশের মানুষের উন্নয়নে নানামূখী পদক্ষেপ নেয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
    Total Reply(0) Reply
  • Anwar Hossain ২৫ অক্টোবর, ২০১৮, ১০:৫৩ এএম says : 0
    পৃথিবীর কোন দেশে সংসদ বহাল রেখে নির্বাচন হয় না। সেটা পাকিস্তান, ভারত, ব্রিটেন, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া কোথাও না। অথচ বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার শাসনতন্ত্রকে এমনভাবে পরিবর্তন করেছে যে, সেখানে নির্বাচিত হওয়ার জন্য ভোটের দরকার নাই। জনগণের ভোট ছাড়া এমপি, মন্ত্রী সব হতে পারে।
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammed Kowaj Ali khan ২৫ অক্টোবর, ২০১৮, ১:২৬ পিএম says : 0
    লগি বৈঠার উন্নয়ন, লক্ষ লক্ষ মানূষের জীবন বীপন্ন।
    Total Reply(0) Reply
  • Mumin Abdullah ২৫ অক্টোবর, ২০১৮, ৩:০৫ পিএম says : 0
    আরে হাসপাতাল যেগুলো আছে ওই গুলারে ঠিক মতো চালানোর ব্যবস্থা করো, হাসপাতাল তো বাংলাদেশে কমনা,কিন্তু মানুষ তো এগুলোর মধ্যেই ডাক্তার খুজে পায়না,বানাও যত খুশি বানাও, ডাক্তার থাকবেনা,নার্স থাকবেনা রুগি মরবে তোমাদের কি সমস্যা ?
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: প্রধানমন্ত্রী


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ