পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখার আইন নেই বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের সচিব হেলালুদ্দীন আহমেদ। আজ মঙ্গলবার সকালে ঘাতক-দালাল নির্মুল কমিটি ইসির সঙ্গে সাক্ষাতের পর এ কথা জানান তিনি। বৈঠকে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সদস্যদের স্বতন্ত্র বা জোটগতভাবে নির্বাচন থেকে বিরত রাখার দাবি জানিয়েছে ঘাতক-দালাল নির্মুল কমিটি। সেই প্রেক্ষিতে ইসি সচিব এ কথা বলেন।
হেলালুদ্দীন আহমদ বলেন, সংগঠনটির নেতা সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদা বলেছেন-সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সকল ব্যবস্থা নেবে নির্বাচন কমিশন।
তারা আরো দাবি জানিয়েছেন, জামায়াতের অনুসারী বা নেতাকর্মী কিংবা যুদ্ধাপরাদীদের উত্তরাধীকারী যেন নির্বাচনে কোনোভাবে নির্বাচন করতে না পারে, সে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য। সিইসি এ বিষয়ে বলেছেন-এজন্য প্রয়োজনীয় আইন বাংলাদেশ নেই। পরবর্তীতে বিচেনা করতে হবে।
কেননা, অন্য নির্বাচন কমিশনারদের সঙ্গে আলোচনা করতে হবে। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ সংশোধনের বিষয় আছে। সরকারের অন্য আইনের বিষয়ও আছে। এছাড়া তারা সেনাবাহিনীকে বিচারিক ক্ষমতা দিয়ে যাতে নির্বাচনে না নিয়োজিত করা হয়, সে দাবিও করেছে।
সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে হেলালুদ্দীন আহমদ বলেন, ঘাতক-দালাল নির্মুল কমিটির নেতৃবৃন্দ তাদের দাবীগুলো জানিয়েছেন। জামায়াত, যুদ্ধাপরাধীদের নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়টি আইন-কানুন পরীক্ষা করে আমরা অবহিত করবো। এছাড়া আরপিও সংশোধনের বিষয়টি পরীক্ষা নীরিক্ষা করে দেখতে হবে।
ঘাতক-দালাল নির্মুল কমিটি তো দল নয়, তারা কি এমন দাবি করতে পারে-এমন দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ইসি সচিব বলেন, যে কোনো সংগঠন আলোচনার জন্য সময় চাইলে, সিইসি সময় দিলে, আলোচনা করা যেতে পারে। তারাও তো ভোটার। ভোটাররাও তো আমাদের স্টেকহোল্ডার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।