পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকা শহরের ভূমিকম্প পরবর্তী উদ্ধার তৎপরতায় প্রাক-প্রস্তুতি প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া।
গতকাল সোমবার জাতীয় সংসদে সরকার দলীয় এমপি দিদারুল আলমের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে বিকাল ৪টা ৪০ মিনিটে স্পিকার ড. শিরীন শারমীন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠক শুরু হয়।
মন্ত্রী বলেন, প্রস্তুতির অংশ হিসেবে ইতোমধ্যে ভূমিকম্প উদ্ধার ও অনুসন্ধান কাজে ব্যবহারের জন্য প্রায় ৬৩ কোটি টাকার ফর্ক লিফট, পাইলট ট্রান্সপোর্টার, এক্সাভেটর, হুইল ডোজার, ক্রেইন, মোবাইল লাইট ইউনিট ইত্যাদিসহ বেশকিছু আধুনিক যন্ত্রপাতি ক্রয়পূর্বক সংশ্লিষ্ট ব্যবহারকারী সংস্থা সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর, সিটি করপোরেশন, কোস্ট গার্ড ইত্যাদির কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তিনি বলেন, ১৫ হাজার ৩৫২ দশমিক ৩৮ লাখ টাকা ব্যয়ে রেসকিউ ভেহিকল পিক আপ, রিচার্জেবল সার্চ লাইট, ফোল্ডেবল স্ট্রেচার, বডি ব্যাগ, ফেস/গ্যাস মাস্ক, রেসকিউ ইক্যুইপমেন্ট ফর ভলান্টিয়ার্স ও সার্চ ক্যামেরা ইত্যাদি ক্রয় করে ব্যবহারকারী সংস্থার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
মায়া বলেন, আরো আধুনিক উদ্ধার ও অনুসন্ধান যন্ত্রপাতি ক্রয়ের কর্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। ভূমিকম্প পরবর্তী অভিযানে সফল অংশগ্রহণের জন্য ৬২ হাজার আরবান সার্চ রেসকিউ ভলান্টিয়ার তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে এবং ইতোমধ্যে ৩০ হাজার স্বেচ্ছাসেবককে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, ভূমিকম্প পরবর্তী ধ্বংসাবশেষ অপসারণের জন্য ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট সিটির জন্য বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ প্রায় শেষের পথে। এছাড়া ভূমিকম্পের সময়, ভূমিকম্পের পরবর্তী সময়ে সাধারণ জনগণের করণীয় সম্পর্কে বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে বিজ্ঞাপন প্রচার ও লিফলেট বিতরণ, বিলবোর্ড স্থাপন ইত্যাদি সচেতনতামূলক কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে।
##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।