পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। আইনটি সংসদে পাস হওয়ার পর এখন আর কিছু করার নেই বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল সোমবার সচিবালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স¤প্রচার আইন নিয়ে আলোচনার সময় আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক ও তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বিষয়টি তোলেন। এসময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এমন মন্তব্য করেন বলে বৈঠক শেষে একাধিক মন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে। এদিকে মন্ত্রিসভায় বৈঠক যখন চলছে ঠিক তখনেই জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে স¤প্রতি পাস হওয়া ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কয়েকটি ধারায় আপত্তি জানিয়ে মানববন্ধন করেছে সম্পাদক পরিষদ।
বৈঠকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের প্রসঙ্গটি তোলার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন তো পাস হয়ে গেছে, এখনই এ বিষয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকে আলোচনার কী আছে? এমন কী যুক্তরাজ্যের উদাহরণ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেখানে (যুক্তরাজ্যে) এ আইন আরও কড়া। ইংল্যান্ডে এই আইন বাংলাদেশের চেয়ে আরও বেশি কঠিন। এ আইন কাউকে ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য করা হয়নি। যারা সমাজকে ক্ষতিগ্রস্ত করে তাদের বিরুদ্ধে সরকার শক্ত অবস্থানে থাকবে। যারা সত্য অনুসন্ধানী তাদের তো কোনো সমস্যা না। এ সময় আইনমন্ত্রী ও তথ্যমন্ত্রী বলেন, এডিটর কাউন্সিলসহ সাংবাদিক নেতারা এসেছিলেন, আমাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। আমরা আলোচনার কথা বলেছিলাম। এরপর প্রধানমন্ত্রী বলেন, সংসদে পাস হয়ে যাওয়ার পর এখন আর কী কথা বলবেন, কী আলোচনা করবেন? বিষয়টি নিয়ে আলোচনার সময় প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ইংল্যান্ডে এই আইন বাংলাদেশের চেয়ে আরও বেশি কঠিন। এ আইন কাউকে ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য করা হয়নি। যারা সমাজকে ক্ষতিগ্রস্ত করে তাদের বিরুদ্ধে সরকার কড়া অবস্থানে থাকবে। যারা সত্য অনুসন্ধানী তাদের তো কোনো সমস্যা না।যারা উদ্দেশ্য মূলকভাবে সরকার, দেশ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় তাদের জন্য এই আইন। এ সময় তথ্যমন্ত্রী ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে এডিটর কাউন্সিলের মানবন্ধনের বিষয়টি তুলে ধরলে প্রধানমন্ত্রী বলেন, একজন সম্পাদক তো সব সময় আমার বিরুদ্ধে লেখার জন্য প্রস্তুত থাকে। পদ্মাসেতুর অর্থায়ন যাতে না হয় সে জন্য ড. ইউনূসের সঙ্গেও তিনি বিশ্বব্যাংকে গিয়ে কথা বলেছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।