পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিশ্ব ব্যাংকের কাছ থেকে বাংলাদেশ বাড়তি দুই বিলিয়ন ডলার ঋণ পেতে পারে বলে আশা করছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। ইন্দোনেশিয়ার বালির নুসা দুয়া কনভেনশন সেন্টারে গতকাল বিশ্ব ব্যংকের সাউথ এশিয়ান অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট হার্টইউং শেফারের সঙ্গে বৈঠক শেষে এ কথা জানান অর্থমন্ত্রী।
তিনি বলেন, বিশ্ব ব্যাংক ২০১৭-১৮ থেকে ২০১৯-২০ অর্থবছরের মধ্যে তিন বছরে বাংলাদেশকে ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল।
“আমরা দুই বছরেই সেই টাকা শেষ করে ফেলেছি। অর্থাৎ, দুই বছরে তিন বছরের টাকা খরচ করেছি। এখন আমরা তাদের কাছ থেকে বাকি এক বছরের জন্য আরও ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার চেয়েছি। তারা আমাদের বাড়তি সহায়তা দিতে রাজি হয়েছে। সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলার পাওয়া না গেলেও ২ বিলিয়ন ডলার পাওয়া যাবে বলে আশা করছি।”
মুহিত বলেন, বিশ্ব ব্যাংক আফ্রিকা অঞ্চলের দেশগুলোকে সহায়তার যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, তার একটি বড় অংশ অব্যবহৃত রয়েছে। সেখান থেকেই দুই বিলিয়ন ডলার পাওয়া যাবে বলে তিনি আশা করছেন।
বালিতে এই সফরে ইন্টারন্যানাল ফাইন্যান্স করপোরেশনের (আইএফসি) রিজিওনাল ভাইস প্রেসিডেন্টের স্নেজানা স্টইলজোভিকের সঙ্গেও বৈঠক হয়েছে জানিয়ে মুহিত বলেন, “আইএফসি বাংলাদেশে তাদের সহায়তা বাড়বে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এতোদিন তারা বছরে ৬০০ মিলিয়ন ডলারের মত ঋণ সহায়তা দিত। এখন ১ বিলিয়ন ডলার দেবে।”
বিশ্ব ব্যাংক-আইএমএফ বার্ষিক সম্মেলনে অংশ নিতে বুধবার ইন্দোনেশিয়ার বালিতে পৌঁছান অর্থমন্ত্রী মুহিত। বিশ্বের ১৮৯টি দেশের অর্থমন্ত্রী, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর এবং সরকারি-বেসরকারি খাতের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে এ সম্মেলনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হবে শুক্রবার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।