পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
৯ দিন চালু থাকার পর কয়লার অভাবে দিনাজপুরের পার্বতীপুরে বড়পুকুরিয়া তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ২ নম্বর ইউনিটটি বন্ধ হয়ে গেছে। গতকাল মঙ্গলবার বেলা ৩ টা ৫ মিনিটে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বন্ধ হয়ে যায়। পবিত্র ঈদ উল আজহাকে সামনে রেখে রংপুর-দিনাজপুর উত্তরের উপজেলাগুলোতে লো-ভোল্টেজ সমস্যা এড়াতে চলতি মাসের ২০ আগস্ট বড়পুকুরিয়া বিদ্যুৎ কেন্দ্রের তিনটি ইউনিটের মধ্যে ১২৫ মেগাওয়াট ক্ষমতার ২ নম্বর ইউনিটটি চালু করা হয়েছিল। এর আগে ২২ জুলাই রাত ১০ টা ২০ মিনিটে জ্বালানী সংকটে পড়ে দেশের একমাত্র কয়লাভিত্তিক ৫২৫ মেগাওয়াট তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। বিদ্যুৎ কেন্দ্রটিতে ২৭৫ মেগাওয়াট ক্ষমতার একটি ও ১২৫ মেগাওয়াট ক্ষমতার দুটি ইউনিট রয়েছে। কেন্দ্রটি পূর্ণ উৎপাদনে থাকলে প্রতিদিন গড়ে ৫ হাজার ২ শ’ মেট্রিক টন কয়লার প্রয়োজন হয়।
বড়পুকুরিয়া তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী (চীফ ইঞ্জিনিয়ার) আব্দুল হাকিম সরকার জানান, বড়পুকুরিয়া খনির ফেইজ উন্নয়নকালীন প্রাপ্ত প্রায় সাড়ে ৫ হাজার মেট্রিক টন কয়লার সরবরাহ পাওয়ায় ২ নম্বর ইউনিটটি সাময়িকভাবে চালু করা হয়েছিল। কয়লা না থাকায় আজ মঙ্গলবার বেলা ৩ টা ৫ মিনিটে তা বন্ধ করে দেওয়া হয়। কয়লা প্রাপ্তী সাপেক্ষে সেপ্টেম্বর মাসের শেষ দিকে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটিতে উৎপাদন শুরু হতে পারে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি আরও জানান, জরুরি প্রয়োজন মেটাতে এক লাখ মেট্রিক টন কয়লা আমদানি করা হচ্ছে। বড়পুকুরিয়া খনিতে উৎপাদনে যেকোন সমস্যা মোকাবেলায় আপদকালীন মজুত হিসেবে এই কয়লা বিদেশ থেকে আনা হচ্ছে। এদিকে, বড়পুকুরিয়া কয়লা কোল মাইনিং কোম্পানী লিমিটেডের (বিসিএমসিএল) মহাব্যবস্থাপক (মাইন অপারেশন) সাইফুল ইসলাম জানান- খনির ১৩১৪ নম্বর ফেইসে উৎপাদন যন্ত্রপাতি স্থাপন কাজ চলছে। যন্ত্রপাতি স্থাপন কাজ শেষ করতে সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝি লেগে যাবে। এরপর কয়লা উত্তোলন শুরু হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।