পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
ঈদুল আযহা বা কোরবানির ঈদ ক’দিন পরেই। এবারের ঈদে ৭৬ মডেলের ফ্রিজ বাজারে ছেড়েছে দেশীয় ব্র্যান্ড মার্সেল। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হচ্ছে টেস্পারড গ্রাস ডোরে তৈরি ১৬ মডেলের ফ্রস্ট ফ্রিজ। চোখ ধাঁধানো ডিজাইন ও উচ্চ গুণগত মান সম্পন্ন হওয়ায় সারা দেশে ব্যাপক চলছে ফ্রিজগুলো। বলা চলে ঈদ বাজারে হটকেকে পরিণত হয়েছে মার্সেলের গ্রাস ডোর রেফ্রিজারেটর।
এছাড়া মার্সেলের ৫০ থেকে ৫০ মডেলের (নরমাল ও ডিপ সমান আয়তনের) ফ্রিজও ভালো বিক্রি হচ্ছে। এবার ঈদ উপলক্ষ্যে নতুন এসেছে মার্সেলের ১০ মডেলের ফ্রস্ট ও ডিপ ফ্রিজ।
কর্তৃপক্ষ জানায়, ঈদকে সামনে রেখে জুলাই ও আগস্ট মাসে এক লাখ ফ্রিজ বিক্রির টার্গেট নিয়েছিল মার্সেল। যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৫২ শতাংশ বেশি। এরইমধ্যে টার্গেটের ৭৩ শতাংশ ফ্রিজ বিক্রি হয়েছে। বিক্রির বর্তমান ধারা অব্যাহত থাকলে ঈদে লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি পরিমান ফ্রিজ বিক্রি হবে বলে আশাবাদী তারা।
জানা গেছে, কোরবানি ঈদ উপলক্ষ্যে ‘ঈদ আনন্দে মাতামাতি, মার্সেল দিচ্ছে নতুন গাড়ি’ এই শ্লোগান নিয়ে জুলাই মাসের ২ তারিখ থেকে দেশব্যাপী ঈদ মেগা ডিজিটাল ক্যাম্পেইন শুরু করেছে মার্সেল। এর আওতায় প্রতিবার মার্সেল ফ্রিজ কিনে রেজিস্ট্রেশন করলেই ক্রেতারা নতুন গাড়ি, মোটরসাইকেল, ফ্রিজ, টিভি, এসিসহ অসংখ্য পণ্য উপহার পাচ্ছেন। পাচ্ছেন নিশ্চিত ক্যাশব্যাকও। ক্রেতারা এসব সুবিধা পাচ্ছেন কোরবানি ঈদ পর্যন্ত।
ঈদে উচ্চ গুণগতমান সম্পন্ন ৭৬ মডেলের ফ্রিজ প্রদর্শিত ও বিক্রি হচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে ৫৯ মডেলের ফ্রস্ট রেফ্রিজারেটর, ২ মডেলের নন-ফ্রস্ট রেফ্রিজারেটর ও ১৫ মডেলের ডিপ ফ্রিজ। ফ্রস্ট ফ্রিজে নতুন যুক্ত হয়েছে টেম্পারড গ্রাস ডোরের ৩১২ লিটার, ৩১৭ লিটার, ৬০ শতাংশ পর্যন্ত বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ইনভার্টার প্রযুক্তির ৩৬৫ লিটার ও ২৫৪ লিটার। ঈদ উপলক্ষ্যে ফ্রস্টের পাশাপাশি ডিপ ফ্রিজেও যুক্ত হয়েছে ১৪৫ লিটার ও ২০৫ লিটারের টেম্পারড গ্রাস ডোরের ফ্রিজার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।