পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কার্গো ব্যাবস্থাপনায় শতভাগ সাফল্য অর্জন করেছে হযরত শাহজালাল (র:) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। যুক্তরাজ্যে সরাসরি কার্গো রফতানির ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের পর এ সাফল্য প্রশংসার দায়ী রাখছে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে।
বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্য এভিয়েশন সিকিউরিটি ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি সম্পাদন করে। এ চুক্তির আওতায় গত বছর নভেম্বর ১৭ থেকে যৌথ এসেসমেন্ট পরিচালনা করা হয়। এ এসেসমেন্ট সন্তোষজনক হওয়ায় বাংলাদেশ থেকে সরাসরি যুক্তরাজ্যগামী কার্গো নিষেধাজ্ঞা গত ফেব্রুয়ারী ২০১৮ সালে প্রত্যাহার করা হয়। এতে করে আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশের সুনাম বৃদ্ধি পায় এবং বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে অনেক লাভবান হয়। গত এপ্রিল মাসে আরেকটি যৌথ এসেসমেন্ট পরিচালনা করা হয়।
গত ৩১ জুলাই এবং ১আগস্ট শুধু মাত্র এক্সপোর্ট কার্গোর ওপর আরেকটি যৌথ এসেসমেন্ট পরিচালনা করা হয়। এ এসেসমেন্ট বাংলাদেশ এর নেতৃত্ব দেন এয়ার কমোডর মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান, জি ইউ পি, এনডিসি, পিএসসি, এবং ডিএফটি ইউকে দলের নেতৃত্ব দিয়েছেন এভিয়েশন সিকিউরিটির লিয়াজো অফিসার নকিব আকবর।
প্রথম দিনে সকল প্রকার ট্রেনিং রেকর্ড, নথিপত্র ও সংশ্লিষ্ঠ সকলের পারদর্শিতা ও যোগ্যতা সরেজমিনে পরিদর্শন করা হয়। শেষ দিনে বাংলাদেশে প্রথমবারের মত সংযোজিত ইডিডি এর মাধ্যমে কার্গো স্কানিং এর কার্যক্রম প্রতক্ষ ও পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হয়। সফরকারী এসেসমেন্ট টিম এক্সপোর্ট কার্গো ম্যানেজমেন্টের কার্যক্রম সন্তোষজনক বলে মতামত ব্যক্ত করেন। সিভিল এভিয়েশন, এভিয়েশন সিকিউরিটি এবং বাংলাদেশ বিমান শতভাগ সাফল্য অর্জন করে। ক্যাটাগরি-১ অর্জন করে যা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এবং সর্বোচ্চ মানদন্ডে প্রতিফলন ঘটেছে।
উল্লেখ্য, যুক্তরাজ্য বাংলাদেশের মত অনেক দেশেই যুক্তরাজ্যগামী কার্গো পরিবহনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। বাংলাদেশেই একমাত্র দেশ স্বল্পতম সময়ে কার্গো পরিবহনে নিষেধাজ্ঞা থেকে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।