পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
এইচএসসি, আলিম ও সমমানের পরীক্ষায় এবছর শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছে এবং একজনও পাস করতে পারেনি উভয় ধরণের প্রতিষ্ঠানের সংখ্যাই কমেছে। একজনও পাস করতে পারেনি এমন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা এবার ৫৫টি। গতবছর এই সংখ্যা ছিল ৭২টি। কমেছে ১৭টি প্রতিষ্ঠান। অন্যদিকে শতভাগ পাস করেছে ৪০০টি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী। এসব প্রতিষ্ঠান থেকে কোন শিক্ষার্থীই ফেল করেনি। তবে গতবছরের তুলনায় এবার এই ধরণের প্রতিষ্ঠান কমেছে ১৩২টি। ২০১৭ সালে শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ৫৩২টি। গতকাল (বৃহস্পতিবার) চলতি বছরের এইচএসসি, আলিম ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ উপলক্ষে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, এবছরের উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, শ‚ন্য পাস করা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা এবার কমেছে।
এবছর ৫৫টি শূণ্য পাসের প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সবচেয়ে বেশি মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডে। এই বোর্ডের ১৩টি প্রতিষ্ঠান থেকে কোন শিক্ষার্থী পাস করতে পারেনি। এরপরেই রয়েছে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ড। দিনাজপুরের ১২টি প্রতিষ্ঠান থেকে কেউ পাস করেনি। এছাড়া কারিগরি বোর্ডে ৭টি, ঢাকা ও রাজশাহী বোর্ডে শূণ্য পাস করেছে ৬টি করে প্রতিষ্ঠানে। বরিশাল, সিলেট ও কুমিল্লায় শূণ্য পাসের প্রতিষ্ঠান ২টি করে। একটি প্রতিষ্ঠান থেকে কেউ পাস করতে পারেনি চট্টগ্রাম বোর্ডে।
অন্যদিকে ৪০০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সব পরীক্ষার্থী এ বছর উচ্চ মাধ্যমিকে পাস করেছেন। শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছে এমন প্রতিষ্ঠানের দিক দিয়েও শীর্ষে মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড। এই বোর্ডে শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছে এমন প্রতিষ্ঠান ২৮৮টি। এছাড়া অন্য বোর্ডগুলোর মধ্যে ঢাকায় ৩৯টি, রাজশাহীতে ১৯টি, কুমিল্লা ও দিনাজপুরে ১৪টি করে, সিলেটে ১০টি, যশোরে ৬টি এবং চট্টগ্রাম ও বরিশালে ৫টি করে প্রতিষ্ঠানে শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছে। চলতি বছর এইচএসসি, আলিম ও সমমানের পরীক্ষায় ৬৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছে, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৯ হাজার ২৬২ জন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।