পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রসালো ফল আমে মৌ মৌ করছে জাতীয় সংসদ। আম কাঠালের এ মৌসুমে গ্রামে গ্রামে চলে উৎসব। আর সেই উৎসবের আমেজ গতকাল ছড়িয়ে পড়ে ইট পাথরের জাতীয় সংসদেও। যেখানে আইন তৈরির মত কাঠখোট্টা বিষয় নিয়েই কাজ চলে, সেখানে আমের উৎসবে মেতে উঠেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। কারণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বয়ং তাদের জন্য উপহার হিসেবে পাঠিয়েছেন এই আম।
সংসদ সচিবালয়ে থেকে জানা গেছে, প্রতিবছরের মত এবার সংসদে কর্মরত প্রায় ১২’শ কর্মকর্তাদের জন্য সোমবার উপহার হিসেবে আম পাঠিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। প্রত্যেককে দুটি করে হিমসাগর আম দেয়া হয়। সংসদের কর্মকর্তারা জানান, রাজশাহী অঞ্চল থেকে বিশেষ ব্যবস্থায় আমগুলো কিনে সংসদের মিডিয়া সেন্টারে রাখা হয়। সেখান থেকে সবার মধ্যে আমগুলো বিলি করা হয়। সকাল থেকে এই কর্মযজ্ঞ শুরু হয়। চলে বিকেল পর্যন্ত।
জাতীয় সংসদের কমন ও সমন্বয় শাখা থেকে সিনিয়র সহকারি সচিব ওয়ারেছ হোসেনের তত্বাবধানে সবার মাঝে এই আম বিতরণ করা হয়। বিতরণকালে তিনি বলেন, সবাই আম কিনে। কিন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জাতীয় সংসদের কর্মকর্তা -কর্মচারীদের বরাবরের মত অত্যন্ত স্নেহ করে আম উপহার দেন। সবার মাঝে তাই অন্যরকম এক উৎসাহ কাজ করছে। একদিনেই সবার মধ্যে আম বিতরণ সম্ভব হয় না বলে আগামীকালও এই আম বিতরণ করা হবে।
জাতীয় সংসদের সহকারি সচিব এবিএম. বিল্লাল হোসেন বলেন, বাংলাদেশে তো আরো সচিবালয় আছে। আছে অনেক অফিসও। কিন্তু সবার এ ভাগ্য হয় না প্রধানমন্ত্রীর দেয়া আম খাওয়ার। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্নেহে আমরা সংসদ কর্মজীবিরা ধন্য। তিনি আমাদের অন্যচোখে দেখেন বলে প্রতিবছর আম উপহার দেন। তার কাছে আমাদের অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা। সংসদের জনসংযোগ অধিশাখার সহকারি পরিচালক নূরুল আবছার বলেন, প্রধানমন্ত্রীর উপহার পেয়ে সবাই খুশী। এজন্য অনেকে গর্ব করে গল্পও করছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।