পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রামে ভুল চিকিৎসায় নিহত রাইফার মৃত্যুর ঘটনায় চট্টগ্রাম যাচ্ছেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের গঠিত তদন্ত টিম। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর নির্দেশে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক) ডা. কাজী জাহাঙ্গীর হোসেনের নেতৃত্বে কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন ঢাকা শিশু হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক, ডাঃ পবিত্র কুমার সরকার এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) ডাঃ শেখ মনজুর রহমান। কমিটিকে সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গতকাল মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এদিকে চট্টগ্রামের কমিটিও ইতোমধ্যে তদন্ত শুরু করেছে। গতকাল সকালে তদন্ত কমিটি ম্যাক্স হাসপাতাল এবং পরে সাংবাদিক রুবেল খানের বাসায় যান। এসময় নিরপক্ষ তদন্তের আশ্বাস দিয়ে টিমের প্রধান চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন ডা.আজিজুর রহমান ছিদ্দিকী বলেন, কোনো ধরনের প্রভাব তদন্তকে প্রভাবিত করতে পারবে না। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিচারের মুখোমুখি করা হবে। জড়িত কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, রাইফার মৃত্যুর ঘটনা তদন্ত স্বাধীনভাবে কাজ করছেন তারা। নিহত রাইফার বাবা রুবেল খান ও মায়ের জবানবন্দি নিয়েছেন তদন্ত কমিটি।
এসময় সাংবাদিক রাইফার বাবা তার মেয়ে কীভাবে মারা গেল এবং ম্যাক্স হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের ভূমিকা ও আচরণ কি ধরনের ছিল তার পূর্ণ বর্ণনা দেন তদন্ত টিমের কাছে। তিনি বলেন, ‘রাইফাকে অ্যান্টিবায়োটিক না দিতে বার অনুরোধ করার পরও কর্তব্যরত চিকিৎসক তা আমলে নেননি। এ ছাড়া শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বিধান রায়কে ২ হাজার ২০০ টাকা ফি দিয়ে বুকিং দেয়া হলেও তিনি একটিবারও রাইফাকে ধরে দেখেননি। বরং নার্সের বিরোধিতার পরও রাইফাকে পুনরায় অ্যান্টিবায়োটিক ডোস ও ঘুমের ওষুধ দেয়া হয়। রাইফাকে সঠিক চিকিৎসা দেয়া হয়নি।’ এ সময় তিনি রাইফার মৃত্যুর সঙ্গে জড়িত চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।