পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কৃষি সংশ্লিষ্ট হালনাগাদ তথ্য পাওয়া যাবে আগামী বছর থেকেই। এজন্য কৃষি শুমারির প্রস্ততি নিচ্ছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। এ লক্ষ্যে জোন (এলাকা ভাগ) গঠন করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাজধানীর আগারগাঁও-এ উপলক্ষে এক কর্মশালার আয়োজন করে সংস্থাটি। সেখানেই জোন গঠন বা এলাকায় অনুষ্ঠিত কর্মশালার মাধ্যমে জোন গঠনে কাজটি করা হয়।
কর্মশালায় জানানো হয়, আগামী ২০১৯ সালের এপ্রিল মাস থেকে শুরু হবে কৃষি (শস্য, মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ) শুমারি-২০১৮ এর তথ্য সংগ্রহের কাজ। দেশের অর্ধেক এলাকাব্যাপী এটি চলবে এক মাস। এর পর দ্বিতীয় ধাপে আরও একমাস ব্যাপী চলবে তথ্য সংগ্রহ করা হবে।
এ শুমারির মাধ্যমে শস্য, মৎস্য, প্রাণিসম্পদসহ পোল্টি সাব-সেক্টরে ও বড় পরিসরে পর্যায়ক্রমিক পরিসংখ্যান তৈরি করা হবে। এছাড়া, কৃষি খাতের কাঠামোগত পরিবর্তন সংক্রান্ত উপাত্ত দেওয়া, ভূমি ব্যবহার, চাষের প্রকার ও ফসল বৈচিত্রের পরিসংখ্যান দেওয়া, সেচ, কৃষি উপকরণ ও যন্ত্রপাতি সম্পর্কিত উপাত্ত দেওয়া। দেশের সকল সাধারন খানা (পরিবার) এবং কৃষি বিষয়ক প্রাতিষ্ঠানিক খানায় পরিচালিত হবে। দেশের শহর ও পল্লী এলাকায় একই সঙ্গে সংক্ষিপ্ত প্রশ্নপত্র ব্যবহার করে তথ্য সংগ্রহ করা হবে। শুমারি শেষে প্রত্যেক গণনাকারী গণনা বই থেকে একটি খানা তালিকা প্রস্তত করবে। তালিকায় মোট পরিচালনাধীন জমির পরিমাণ, হাঁস, মুরগী, গরু, ছাগল ও মহিষ ইত্যাদির সংখ্যা এবং খানা মৎস্য চাষ ও মৎস্য শিকারে জড়িত কি না এ বিষয়ক তথ্য থাকবে। ৩৪৫ কোটি টাকা ব্যয়ের এ প্রকল্পের কাজ চলতি বছর শুরু হয়ে ২০২০ সালের ডিসেম্বরে শেষ হবে। দেশে সর্বশেষ ২০০৮ সালে কৃষি শুমারি হয়েছে। এর আগে ১৯৬০, ১৯৭৭, ১৯৮৩-৮৪ এবং ১৯৯৬ সালে এ বিষয়ক শুমারি অনুষ্ঠিত হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।