পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আগামী নির্বাচনে যাকে আমরা প্রার্থী করব তার পক্ষে সকলকে কাজ করতে হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, ‘আপনাদের এখন থেকে জনগণের কাছে যেতে হবে নৌকা মার্কায় ভোট চাওয়ার জন্য। কে প্রার্থী, কে প্রার্থী নয় সেটা বড় কথা না। নৌকা মার্কায় ভোট পাওয়ার জন্য জনগণের কাছে যেতে হবে।’
আজ শনিবার সকালে প্রধানমন্ত্রী সরকারি বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘নৌকায় মার্কায় ভোট পেলেই এ দেশের মানুষ সব পায়। ভাষার অধিকার, স্বাধীনতা, দারিদ্র্য মুক্তি, শিক্ষার আলো, রাস্তা-ঘাট, স্কুল কলেজ সব পেয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা সারা দেশের উন্নয়ন করছি। আজকে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি পেয়েছে। প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় পেয়েছে।'
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচন মানেই চ্যালেঞ্জিং সব সময় প্রার্থীদের মাথায় রাখতে হবে। তাই আমাদের এই একটানা তৃতীয় নির্বাচনে সকলকে এক হয়ে কাজ করতে হবে।'
শেখ হাসিনা বলেন, ‘ইতিমধ্যে কেউ কেউ স্বতঃপ্রাণোদিত হয়ে প্রার্থী হয়ে গেছে। তারা প্রার্থী হয়ে বিএনপি যে জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাস সৃষ্টি করলো তাদের বিরুদ্ধে বলে না। তার বক্তব্যে এসে যায় আওয়ামী লীগ এমপির বিরুদ্ধে, সংগঠনের বিরুদ্ধে।’
তিনি আরও বলেন, 'আমি সারা দিন রাত দেশের মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছি কিভাবে দেশের উন্নয়ন করব।' আর এই উন্নয়নের কথা না বলে যারা কোথায় কার দোষ আছে সেগুলো জনগণের কাছে বলছেন তারা আওয়ামী লীগের নমিনেশন পাবেন না বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'এত কাজ আমরা করেছি, যেভাবে দেশের উন্নয়ন আমরা করেছি এই উন্নয়ন করার ফলে কোন মতেই মানুষ যে নৌকায় ভোট দেবে না তা কিন্তু হয় না। তার জন্য দায়ী থাকবেন আপনারা তৃণমূলের নেতৃবৃন্দ। কারণ আপনারা সঠিকভাবে মানুষের কাছে যেতে পারেননি, বোঝাতে পারেননি, সেবা দিতে পারেননি। সেইজন্যই, নইলে এখানে তো হারার কোন কথা না। কারণ এত উন্নয়ন বাংলাদেশে কোন সরকার করেনি। তাহলে কেন অন্য দল ভোট পাবে। কেন এই বিএনপি যারা এই দেশে হত্যা, খুন, মানুষ পুড়িয়ে মারা, এতিমের টাকা মেরে খাওয়া যারা জুয়া খেলে নাকি অর্থ উপার্জন করে-এই সমস্ত কর্মকাণ্ড এবং সন্ত্রাস জঙ্গিবাদের সঙ্গে যারা জড়িত তারা কেন ভোট পাবে, সেই দল কেন ভোট পাবে?'
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।