পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : রাষ্ট্রায়ত্ব মিলগুলোতে বেসরকারি বিনিয়োগের সুযোগ রেখে প্রস্তাবিত বস্ত্র বিলে রাখা বিধানে সম্মতি দিয়েছে সংসদীয় কমিটি। তবে বিলটি এখনই চূড়ান্ত করার পক্ষে নন কমিটির সদস্যরা। বিলে রাখা ২৪টি ধারা ও ৬০টি উপধারা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে বলে মনে করছেন তারা। অনেকে আবার বিলটির বিষয়ে সংশ্লিষ্ট স্টেক হোল্ডারদের মতামত নেয়ার কথাও বলেছেন।
জাতীয় সংসদ ভবনে গতকাল বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে বিলটি নিয়ে আলোচনাকালে এসব কথা বলেন কমিটির সদস্যরা। পরে আাগামী বৈঠকে স্টেক হোল্ডারদের উপস্থিতি নিশ্চিত করার সিদ্ধান্ত নিয়ে বৈঠক শেষ করা হয়। কমিটির সভাপতি সাবের হোসেন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটির সদস্য বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম, ডা. মো. এনামুর রহমান ও সাবিনা আক্তার তুহিন অংশ নেন। বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব, বিটিএমসি ও তাঁত বোর্ডের চেয়ারম্যানগণ, পাট অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊদ্ধর্তন কর্মকর্তারা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
সংসদ সচিবালয় জানায়, বৈঠকে ‘বস্ত্র বিল ২০১৮’ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। এসময় মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়, খসড়া বস্ত্র আইনে ২৪টি ধারা এবং ৬০টি উপধারা রয়েছে। বাংলাদেশের বস্ত্র খাতকে যুগোপযোগীকরণ, আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় সক্ষমতা অর্জনে সহায়তাকরণ, টেকসই উন্নয়ন, বিনিয়োগ আকৃষ্টকরণ, আধুনিকায়ন, সমন্বয় ও মান নিয়ন্ত্রণ, বস্ত্র শিক্ষা ক্ষেত্রে চাহিদা ভিত্তিক কারিকুলাম প্রণয়ন, গবেষণা, মানবসম্পদ উন্নয়ন এবং দক্ষ জনবল সৃষ্টির লক্ষ্যে এই আইন প্রণয়ন করা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়। এছাড়া খসড়া আইনটিতে রাষ্ট্রায়ত্ব মিলগুলোর ব্যবস্থাপনা তদারকি ও আধুনিকায়নের সুযোগ রাখা হয়েছে এবং এক্ষেত্রে জি টু জিসহ বেসরকারি বিনিয়োগের সুযোগ রাখা হয়েছে বলে বৈঠকে উল্লেখ করা হয়। কমিটির বৈঠকে খসড়া ‘বস্ত্র আইন ২০১৮’ কে বস্ত্র খাতের সম্প্রসারণ ও সমৃদ্ধকরণে আরো কার্যকর ভূমিকা রাখার উপযোগী করার লক্ষ্যে পরবর্তী বৈঠকে পুনরায় খসড়া আইনটি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা এবং এসময় সংশ্লিষ্ট স্টেক হোল্ডারদের উপস্থিতি নিশ্চিত করা হবে বলে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।