পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিশেষ সংবাদদাতা : মুন্সীগঞ্জে প্রকাশক ও অনলাইন একটিভিস্ট শাজাহান বাচ্চু খুনের ঘটনায় নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলাম জড়িত বলে ধারণা করছে কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট। গত শুক্রবার দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এমন ধারণার কথা জানান সিটিটিসি’র প্রধান মনিরুল ইসলাম। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, খুনের পর সিটিটিসি’র দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছিল। হত্যার আলামত পর্যালোচনা, প্রত্যক্ষদর্শীর বয়ান ও নিহত বাচ্চুর প্রফাইল ঘেটে মনে হয়েছে এটি জঙ্গি গোষ্ঠী কর্তৃক খুন। আনসার আল ইসলামই এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত বলে সন্দেহ করছি। ইতিপূর্বে আনসার আল ইসলামের গ্রেফতার সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদে প্রাপ্ত তথ্য এবং গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জড়িতদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার চেষ্টা চলছে বলেও জানান তিনি। তিনি আরো বলেন, ২০১৩ সালে মোহাম্মদপুরে রাকিব মামুন নামে এক বøগারকে গুলি করে হত্যার চেষ্টা করা হয়। তাদের ব্যবহৃত অস্ত্রগুলো সাধারণত মানসম্মত অস্ত্র নয়, যে কারণে লক্ষ্যভ্রষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই পরবর্তিতে হত্যাকান্ডে চাপাতি ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেয়। ইতিপূর্বে গ্রেফতারদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, চাপাতি একটি নির্ভরযোগ্য অস্ত্র এবং এটি অস্ত্র আইনের আওতায় পড়ে না। এটি বাড়িতে রাখা যায়, কাছ থেকে টার্গেটকে সরাসরি হত্যায় এটি ব্যবহার করা যায় বলে চাপাতি ব্যবহার করে সংগঠনটি। ২০১৩ সাল থেকে আনসার আল ইসলাম যে টার্গেট কিলিং চালিয়ে আসছে সে ক্ষেত্রে শাজাহান বাচ্চুুকে হত্যায় নতুন ট্রেন্ড মনে হয়নি। তাদের ম্যানুয়ালে যা ছিল তাই করেছে বলে জানান সিটিটিসি প্রধান মনিরুল ইসলাম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।