পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অর্থনৈতিক রিপোর্টার : প্রস্তাবিত ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরের বাজেটে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রি (ডিসিসিআই) ৪১টি প্রস্তাব দিলেও এর মাত্র চার-পাঁচটি রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ এ সংগঠনটি।
ডিসিসিআই’র মতে, বাজেটে যা চাওয়া হয়েছে তা পাওয়া যায়নি। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা চেম্বারে প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর তাৎক্ষণিক এক প্রতিক্রিয়ায় এ তথ্য জানানো হয়। ডিসিসিআই সভাপতি আবুল কাসেম খান বলেন, প্রস্তাবিত বাজেটে বন্দর, লোকাল ইন্ডাস্ট্রির ক্ষেত্রে কিছুটা সুযোগ দেওয়া হয়েছে, এজন্য আমরা সরকারকে সাধুবাদ জানাই। আমরা সরকারের কাছে অনেক প্রপোজাল দিলেও তার ১০ ভাগই আসেনি। আমরা সরকারের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা, এনবিআর ও অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করবো। আমরা বিশ্বাস করি, ব্যবসায়ীদের কথা বিবেচনায় রাখবে সরকার।
তিনি বলেন, আমরা করপোরেট ট্যাক্স ও ইনকাম ট্যাক্সে ছাড় চেয়েছি, কিন্তু পাইনি। তবে ব্যাংক ও ফাইন্যান্স সেক্টরে করপোরেট ট্যাক্স দুই দশমিক পাঁচ শতাংশ কমানো হয়েছে। এটাকে আমরা সাধুবাদ জানাই। আমরা চাই, অন্যান্য সেক্টরেও ট্যাক্স কমানো হোক।
প্রস্তাবিত বাজেট ব্যবসা বান্ধব কি না জানতে চাইলে ডিসিসিআই সভাপতি আবুল কাসেম বলেন, অবশ্যই ব্যবসা বান্ধব বাজেট। এখানে ব্যবসায়ীদের জন্য অনেক ছাড় দেওয়া হয়েছে। মোটরসাইকেল ইন্ডাস্ট্রি ও মোবাইল ফোন কোম্পানির জন্য বিশেষ ছাড় দেওয়া হয়েছে। সব তো আর দেওয়া সম্ভব না। তারপরও আমরা সরকারের কাছে যে প্রস্তাব দিয়েছি সেটা নিয়ে বসতে চাই।
নির্বাচনী বছরের এ বাজেটকে তিনি উচ্চাভিলাসী বাজেট বলতে নারাজ। তিনি বলেন, ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরের বাজেট সরকারের ধারাবাহিক বাজেটেরই একটি অংশ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।