Inqilab Logo

রোববার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১, ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

সরকারের বড় সাফল্য মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার -অর্থমন্ত্রী

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ৭ জুন, ২০১৮, ৩:৫৩ পিএম

অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত মনে করেন সরকারের সবচেয়ে বড় সাফল্য একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী কার্যক্রম ও গণহত্যা সংগঠনকারীদের বিচারের আওতায় এনে শাস্তি কার্যকর করা।



বৃহস্পতিবার দুপুরে দশম জাতীয় সংসদের বাজেট অধিবেশনে ২০১৮-১৯ অর্থবছরের ‘সমৃদ্ধ আগামীর পথযাত্রায় বাংলাদেশ’ শীর্ষক বাজেট বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

অর্থমন্ত্রী বলেন, যুদ্ধাপরাধের বিচারের জন্য গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এ পর্যন্ত ৫৩টি মামলা বিচারের জন্য গ্রহণ করা হয়। এর মধ্যে ৩১টি মামলার রায় দেওয়া হয়েছে, বাকিগুলো বিচারাধীন। আপিল বিভাগ কর্তৃক চূড়ান্ত সাতটি মামলার মধ্যে ছয়টি মামলায় মৃত্যুদণ্ডের রায় কার্যকর করা হয়েছে। এ ছাড়া ২৫ মার্চকে জাতীয় গণহত্যা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, আমাদের সরকারের সবচেয়ে বড় সাফল্য হল মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী কার্যক্রম ও গণহত্যা সংগঠনকারী যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা এবং প্রধান অপরাধীদের শাস্তি কার্যকর করা, যুদ্ধাপরাধের বিচারের জন্য গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল শাস্তি কার্যকর করা।’

মন্ত্রী বলেন, ‘রাষ্ট্রক্ষমতার অংশীদার হয়ে এই ঘৃণ্য অপরাধীরা যখন আমার স্বাধীন দেশের পতাকাশোভিত গাড়িতে বিচরণ করেছে, তখন আমরা ভীষণ বিচলিত হয়েছি। জাতি হয়েছে কলঙ্কিত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রশ্নে আন্তর্জাতিক অথবা জাতীয়— কোনো হুমকির কাছেই নতিস্বীকার করেননি। তার অনন্য সাহসী পদক্ষেপ জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করেছে। মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি আমাদের অপরিমেয় ঋণ কিছুটা লাঘব হয়েছে।’

এর আগে বেলা ১১টার দিকে মন্ত্রিসভার বিশেষ বৈঠকে বাজেট অনুমোদন দেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। এর পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে সংসদে উপস্থিত হন মুহিত।

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে শুরু করেন বাজেট বক্তৃতা। এ সময় সংসদ বিরোধীদলীয় নেত্রী রওশন এরশাদও উপস্থিত ছিলেন।

বক্তৃতার শুরুতেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জাতীয় চার নেতাসহ বাঙালির সব আন্দোলন-সংগ্রামে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান অর্থমন্ত্রী। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত মনে করেন সরকারের সবচেয়ে বড় সাফল্য একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী কার্যক্রম ও গণহত্যা সংগঠনকারীদের বিচারের আওতায় এনে শাস্তি কার্যকর করা।

বৃহস্পতিবার দুপুরে দশম জাতীয় সংসদের বাজেট অধিবেশনে ২০১৮-১৯ অর্থবছরের ‘সমৃদ্ধ আগামীর পথযাত্রায় বাংলাদেশ’ শীর্ষক বাজেট বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

অর্থমন্ত্রী বলেন, যুদ্ধাপরাধের বিচারের জন্য গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এ পর্যন্ত ৫৩টি মামলা বিচারের জন্য গ্রহণ করা হয়। এর মধ্যে ৩১টি মামলার রায় দেওয়া হয়েছে, বাকিগুলো বিচারাধীন। আপিল বিভাগ কর্তৃক চূড়ান্ত সাতটি মামলার মধ্যে ছয়টি মামলায় মৃত্যুদণ্ডের রায় কার্যকর করা হয়েছে। এ ছাড়া ২৫ মার্চকে জাতীয় গণহত্যা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, আমাদের সরকারের সবচেয়ে বড় সাফল্য হল মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী কার্যক্রম ও গণহত্যা সংগঠনকারী যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা এবং প্রধান অপরাধীদের শাস্তি কার্যকর করা, যুদ্ধাপরাধের বিচারের জন্য গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল শাস্তি কার্যকর করা।’

মন্ত্রী বলেন, ‘রাষ্ট্রক্ষমতার অংশীদার হয়ে এই ঘৃণ্য অপরাধীরা যখন আমার স্বাধীন দেশের পতাকাশোভিত গাড়িতে বিচরণ করেছে, তখন আমরা ভীষণ বিচলিত হয়েছি। জাতি হয়েছে কলঙ্কিত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রশ্নে আন্তর্জাতিক অথবা জাতীয়— কোনো হুমকির কাছেই নতি স্বীকার করেননি। তার অনন্য সাহসী পদক্ষেপ জাতিকে কলঙ্গমুক্ত করেছে। মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি আমাদের অপরিমেয় ঋণ কিছুটা লাঘব হয়েছে।’

এর আগে বেলা ১১টার দিকে মন্ত্রিসভার বিশেষ বৈঠকে বাজেট অনুমোদন দেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। এর পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে সংসদে উপস্থিত হন মুহিত।

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে শুরু করেন বাজেট বক্তৃতা। এ সময় সংসদ বিরোধীদলীয় নেত্রী রওশন এরশাদও উপস্থিত ছিলেন।

বক্তৃতার শুরুতেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জাতীয় চার নেতাসহ বাঙালির সব আন্দোলন-সংগ্রামে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান অর্থমন্ত্রী।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: অর্থমন্ত্রী


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ