পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, তিস্তা নিয়ে আমার কোনো মন্তব্য নেই। আমি এ নিয়ে কিছুই বলতে চাই না। প্রধানমন্ত্রীর কানাডা সফর নিয়ে গতকাল নিজ দপ্তরে ডাকা সংবাদ সম্মেনে এসব কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
তিনি বলেন, কানাডার কুইবেক শহরে আসন্ন জি-৭ শীর্ষ সম্মেলনের আউটরিচ প্রোগ্রামে যোগ দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আর সেখানেই দেশটির প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে রোহিঙ্গা ইস্যুতে কানাডার সমর্থন চাইবেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সঙ্গে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের প্রাথমিক কাতারে উন্নীত হওয়ায় পরিবর্তিত বাণিজ্য সুবিধা নিয়ে আলোচনা করবেন বলে জানিয়েছে ঢাকার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়ত্বশীল সূত্রে জানা গেছে, ৮ জুন কানাডার কুইবেকে বিশ্বের বড় অর্থনীতির দেশগুলোর জোট জি-৭-এর শীর্ষ সম্মেলন শুরু হচ্ছে। দুই দিনব্যাপী ওই সম্মেলনের সমাপনী দিনে আউটরিচ প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হবে। এবারের আউটরিচে জোটের সদস্য নয়, কিন্তু বিশেষভাবে আমন্ত্রিত দেশের সরকারপ্রধান ও বিভিন্ন সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ ১৬ জন অতিথি যোগ দেবেন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট, জ্যামাইকার প্রেসিডেন্ট, কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট, নরওয়ের প্রধানমন্ত্রী, সেনেগালের প্রেসিডেন্ট, দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট, ভিয়েতনামের প্রধানমন্ত্রী, জাতিসংঘের মহাসচিব, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বিশ্বব্যাংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এতে অংশ নেবেন। সর্বশেষ ২০১৬ সালে জাপানে অনুষ্ঠিত জি৭-এর আউটরিচ প্রোগ্রামেও যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, জাপান ও ইতালি জি৭-এর সদস্য। সূত্র জানায়, জি৭ শীর্ষ সম্মেলনের আউটরিচ প্রোগ্রামে যোগ দিতে ৭ জুন রাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঢাকা ত্যাগের কথা রয়েছে। সম্মেলন শেষে ১১ জুন দেশে ফেরার কথা প্রধানমন্ত্রীর।
এবারের জি৭ সম্মেলনের আউটরিচে রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে আলোচনা হবে। এটি হবে বাংলাদেশ ও কানাডার যৌথ উদ্যোগে। ওই আয়োজনে কানাডার বিশেষ আমন্ত্রণে যোগ দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী সেখানে বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের ১১ লাখ বাসিন্দাকে আশ্রয় দেয়ার অভিজ্ঞতা বিশ্বনেতাদের কাছে তুলে ধরবেন।###
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।