পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অর্থনৈতিক রিপোর্টার : পোশাক খাতে নিরাপদ কর্মপরিবেশ তৈরিতে বাংলাদেশ উন্নতি করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাট। গতকাল সোমবার রাজধানীর বিজিএমইএ ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন। সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে পোশাক খাতের কারখানার মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পর বাংলাদেশের পোশাক খাতে অনেক উন্নতি হয়েছে। ভালো বাজার খুঁজে পেতে বিজিএমইএ বেশ ভালো মার্কেটিং করেছে। নিরাপদ কর্মপরিবেশ তৈরিতে ক্রেতা জোট অ্যাকর্ড এবং অ্যালায়েন্স তাদের সহায়তা করেছে। রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পর পোশাক কারখানার কর্মপরিবেশে বিস্ময়কর উন্নতি হয়েছে, যা আন্তর্জাতিক মানের।
তিনি বলেন, ইন্টারন্যাশনাল ভিজিটর লিডারশিপ প্রোগ্রাম (আইভিএলপি) একটি সম্মানজনক প্রোগ্রাম। পেশাজীবীদের সাথে মতবিনিময়ের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট এর আয়োজন করে থাকে। এ সময় বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ করে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার ২০ বছর আগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই পোগ্রামে অংশ নিয়েছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে বিজিএমইএ সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান বলেন, বিজিএমইএ-বিইউএফটি জার্নালিজম ফেলোশিপ ২০১৭ প্রোগ্রামের নির্বাচিত ছয় সাংবাদিক আগামী ২৩ জুন সপ্তাহব্যাপী শিক্ষা সফরের জন্য আমেরিকা যাবেন। তারা ওয়াশিংটন ডিসি এবং নিউইয়র্কে সে দেশের নীতিনির্ধারক, সাংবাদিক, পোশাক শিল্পের শীর্ষ কর্মকর্তা, শ্রমিক ও ভোক্তা সংগঠনের নেতাদের সাথে মতবিনিময় করবেন। এর মাধ্যমে ফেলোশিপ পাওয়া সাংবাদিকরা নিজেদের সমৃদ্ধ করবেন, যা দেশের পোশাক খাতের উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করবে।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন ফেলোশিপের মেন্টর গাজী মিডিয়া গ্রæপের এডিটর ইন চিফ সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা, ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত, বিজিএমইএ’র সহসভাপতি আবু নাসির, বিইউএফটির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান মোজাফফর ইউ সিদ্দিকী ও সিঅ্যান্ডএ ফাউন্ডেশনের প্রোগ্রাম ম্যানেজার নৌরিন চৌধুরীসহ অন্যরা।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সাল থেকে বিজিএমইএ ও বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজি (বিইউএফটি) যৌথভাবে এ জার্নালিজম ফেলোশিপ দিয়ে আসছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।