পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা, এতিম, প্রতিবন্ধী শিশু ও আলেম-ওলামাদের সঙ্গে ইফতার করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল সোমবার প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে এই ইফতারের আয়োজন করা হয়। ইফতার শুরুর আগে প্রধানমন্ত্রী গণভবনের সবুজ লনে টানানো অস্থায়ী প্যাÐেলে ঘুরে ঘুরে আমন্ত্রিত অতিথিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
এসময় রাজধানীর তেজগাঁওয়ের এতিম শিশুদের সরকারি আবাসবস্থল শিশু পরিবারের (বালিকা) শিশুরা প্রধানমন্ত্রীকে কাছে পেয়ে আবেগে আপ্লুত হয়ে তাকে জড়িয়ে ধরেন। অনেকে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছবি তোলার বায়না ধরেন। তাদেরকে নিরাশ না করে তিনি হাসিমুখে তাদের সঙ্গে ছবি তোলার পোজ দেন। সকলের সঙ্গে কুশল বিনিময় শেষে ইফতার মাহফিলের মঞ্চে বসেন প্রধানমন্ত্রী। এসময় তার ডান ও বামপাশে তিনজন এতিম শিশু বসে ইফতার করেন। ইফতারির শুরু হলে নিজের পাশে বসা শিশুদের খাবার খেতে সহযোগিতাও করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এসময় অন্যান্যদের মধ্যে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, সমাজকল্যাণমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, দেশের বৃহত্তম ঈদগাহ ময়দান শোলাকিয়ার ইমাম মাওলানা ফরিদউদ্দীন মাসউদ, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাগণ, জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম মসজিদের ইমামগণ, বিভিন্ন মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় পরিচালিত সরকারি বিভিন্ন এতিমখানার শিশু ও প্রতিবন্ধীরা ইফতারে অংশ নেন।
উল্লেখ্য, প্রতি বছরই রোজার মাসের প্রথম আনুষ্ঠানিক ইফতারটা যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা, এতিম, প্রতিবন্ধী শিশু ও আলেম-ওলামাদের সম্মানে আয়োজন করে থাকেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর তিনি পর্যায়ক্রমে অন্যান্য শ্রেণী-পেশার মানুষদের সম্মানে ইফতার আয়োজন করে থাকেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।