পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়ন যেকোনো দেশের জন্যই অনুসরণীয়। তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে বেসিস অনেক দিন ধরেই সরকারের সঙ্গে কাজ করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আসন্ন বাজেটে তথ্যপ্রযুক্তি খাতবান্ধব সিদ্ধান্তই নেওয়া হবে।’
গতকাল সোমবার সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বেসিস কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্যদের সঙ্গে বৈঠককালে এসব কথা বলেন অর্থমন্ত্রী। বৈঠকে ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেট সামনে রেখে সফটওয়্যার ও আইটি-সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিদ্যমান কর, মূসক, শুল্ক এবং আইটি কোম্পানিগুলোর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড থেকে কর অব্যাহতি সনদ ইস্যুকরণ, ইইএফ অবিলম্বে চালুকরণসহ বিভিন্ন ইস্যুতে আলোচনা হয়। পাশাপাশি, স্থানীয় সফটওয়্যার ও আইটি প্রতিষ্ঠানগুলো যাতে দেশের সব ক্ষেত্রে স্থানীয়ভাবে তৈরি সফটওয়্যার ব্যবহার করে এ বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ এবং সচেতনতা সৃষ্টির ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে। বেসিসের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা জানিয়ে আরও বলা হয়, দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের অভিভাবক সংস্থা হিসেবে বেসিস ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকল্প বাস্তবায়নে সরকারের সঙ্গে একযোগে কাজ করবে। বৈঠকে অর্থমন্ত্রী বেসিসের দেওয়া সব প্রস্তাব গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করার আশ্বাস দেন। বেসিসের সিনিয়র সহসভাপতি ফারহানা এ রহমান বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে এবং তথ্যপ্রযুক্তি-সংক্রান্ত স্থানীয় প্রতিষ্ঠানের অগ্রাধিকার আসন্ন বাজেটে যাতে প্রতিফলিত হয়, সে জন্য যৌক্তিক কিছু দাবি তাঁরা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘অর্থমন্ত্রী অত্যন্ত গুরুত্বসহকারে আমাদের প্রস্তাবগুলো শুনেছেন। আশা করি, আসন্ন বাজেটে আমরা এর প্রতিফলন দেখতে পাব।’ বৈঠকে বেসিসের সহসভাপতি (প্রশাসন) শোয়েব আহমেদ মাসুদ, সহসভাপতি (অর্থ) মুশফিকুর রহমান, পরিচালক মোস্তফা রফিকুল ইসলাম এবং পরিচালক দিদারুল আলম সানি উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।