পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : খুলনা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে জামানত হারিয়েছে এরশাদের জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী এস এস শফিকুর রহমান। ইসি জানিয়েছে খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ৬২ শতাংশ ভোট পড়েছে। এ হিসেবে জামানত রক্ষার জন্য প্রয়োজন প্রদত্ত ভোটের ৮ ভাগের এক ভাগ ৩৮ হাজার ৩২৯ ভোট। কিন্তু লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী ভোট পেয়েছে মাত্র ১০৭২টি। অথচ চরমোনাই পীরের দলের প্রার্থী মুজাম্মিল হক হাতপাখা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করে ভোট পেয়েছেন ১৪,৩৬৩। যা এরশাদের দলের প্রার্থীর ভোটের চেয়ে ১৪ গুন বেশি।
ইসি জানায়, খুলনা সিটিতে মোট ভোটার ৪ লাখ ৯৩ হাজার ৯৩ জন। ২৮৯টি কেন্দ্রের মধ্যে অনিয়মের কারণে তিনটিতে ভোট স্থগিত থাকায় বাকি কেন্দ্র গুলোর ফলাফল ঘোষণা করা হয়। ওই তিন কেন্দ্রে ভোট রয়েছে ৫ হাজার ৮৩১টি। নির্বাচনে ভোট দিয়েছেন ৩ লাখ ৬ হাজার ৬৩৬; বাতিল হয়েছে ৬ হাজার ৫৬৫টি ভোট; বৈধ ভোট ৩ লাখ ৭১টি। ইসির হিসেবে অনুযায়ী দেখা যায় তালুকদার আব্দুল খালেক (নৌকা)- ১,৭৪,৮৫১ ভোট, নজরুল ইসলাম মঞ্জু (ধানের শীষ)- ১,০৯,২৫১ ভোট পেয়েছেন। অন্য তিন প্রার্থীর মধ্যে জাতীয় সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টির প্রাথী এস এস শফিকুর রহমান (লাঙ্গল) ভোট পেয়েছেন সাকুল্যে ১,০৭২টি। খুলনার সাধারণ মানুষ এরশাদের দলের প্রার্থীর এই ভোট নিয়ে হাসিঠাট্টা করছেন। কেউ কেউ প্রশ্ন করছেন কারচুপির কারণে না হয় বিএনপি ভোট পায়নি। কিন্তু খুলনায় এরশাদের দলের অবস্থান কোথায়? নির্বাচনে চরমোনাই পীরে দল যে ভোট পেয়েছে তার ১৪ ভাগের এক ভাগ ভোট নিয়ে এইচ এম এরশাদ কতদূর যাবেন?
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।