Inqilab Logo

মঙ্গলবার ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯ আশ্বিন ১৪৩১, ২০ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

প্রথম নিলামে এক কেজি চায়ের দাম ১১২০০

শ্রীমঙ্গলে ‘চা নিলাম’, দেড়শ বছরে প্রথম

| প্রকাশের সময় : ১৫ মে, ২০১৮, ১২:০০ এএম


উৎপাদনকারীদের ব্যয় কমাবে চা নিলাম কেন্দ্র বাণিজ্যমন্ত্রী
অর্থনৈতিক রিপোর্টার : সিলেট অঞ্চলে প্রথমবারের মতো ‘চা নিলাম’ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। দেশের চায়ের রাজধানী খ্যাত শ্রীমঙ্গলে শুরু হয়েছে এই কার্যক্রম। ১৮৫৭ সালে সিলেটে চা উৎপাদন শুরুর প্রায় দেড় শ বছর পর এই প্রথম সিলেটের চা সিলেটেই নিলাম হচ্ছে। এর আগে চা নিলাম কার্যক্রমের জন্য বেশ কয়েকবার দিন-তারিখ ঠিক করেও কার্যক্রম শুরু করা যায়নি। দ্বিতীয় চা নিলাম কেন্দ্রে প্রথম নিলামে এক কেজি চা বিক্রি হয়েছে ১১ হাজার ২০০ টাকা।
গতকাল সোমবার সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রথম নিলামের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা জানান বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। তিনি বলেন, আগামী ২০২১ সালের মধ্যে এক লাখ ২৫ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার। এ জন্য একটি পথনকশা তৈরি করা হয়েছে। চা শিল্পের উন্নয়নে যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার, সেসব উদ্যোগ গ্রহণ করবে সরকার।
দেশে উৎপাদিত চায়ের ৯০ শতাংশের অধিক বৃহত্তর সিলেট অঞ্চলে উৎপাদিত হয়। এ অঞ্চলের চা উৎপাদনকারীরা তাদের উৎপাদিত চা সহজ ও স্বল্প ব্যয়ে ক্রয়-বিক্রয়ের সুবিধার্থে শ্রীমঙ্গলে চা নিলাম কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার জন্য প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ে আবেদন জানিয়ে আসছিল। সে প্রক্ষিতে অর্থমন্ত্রী শ্রীমঙ্গলে দ্বিতীয় চা নিলাম কেন্দ্র উদ্বোধন করেন। গতকাল ওই নিলাম কেন্দ্রে চা বিক্রি শুরু হয়েছে।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের দ্বিতীয় চা নিলাম কেন্দ্র চালুর মাধ্যমে এ অঞ্চলের চা উৎপাদনকারীদের দীর্ঘদিনের দাবী পূরণ হলো। এতোদিন শুধু চট্টগ্রামে চা নিলাম হতো। এতে চা উৎপাদনকারীদের বেশ সমস্যা হতো এবং ব্যয় বেশি হতো। চা উৎপাদনকারীদের দাবীর প্রেক্ষিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় শ্রীমঙ্গলে দেশের দ্বিতীয় চা নিলাম কেন্দ্র চালুর উদ্যোগ গ্রহণ করে। দেশের স্বাধীনতার পর অন্যতম রফতানি পণ্য ছিল চা। তখন দেশে ১০ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদিত হতো। এর মধ্যে সাত মিলিয়ন কেজি চা রফতানি হতো। আজ দেশে ৮৫ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদিত হচ্ছে কিন্তু তেমন রফতানি করার সুযোগ হচ্ছে না। দেশের ১৬ কোটি মানুষের চায়ের চাহিদা পূরণ করতে অনেক সময় চা আমদানি করতে হয়। এর মাঝেও বাংলাদেশ ভালো মানে চায়ের চাহিদার প্রেক্ষিতে কিছু চা রফতানি করে থাকে। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৫৭-১৯৫৮ সালে টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ছিলেন। পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধুর সরকার ১৯৭২-১৯৭৪ সালে চা উৎপাদনকারীদের নগদ আর্থিক সহায়তা প্রদানের পাশাপাশি ভর্তুকি দিয়ে অল্প মূল্যে সার সরবরাহ করার ব্যবস্থা করেছিলেন।
তোফায়েল আহমেদ বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান চা বাগান মালিকদের ১০০ বিঘা পর্যন্ত জমির মালিকানা সংরক্ষণের অনুমতি প্রদান করেন। দেশের ৯০ ভাগ চা উৎপাদন হয় সিলেট অঞ্চলে। এ চা নিলাম কেন্দ্রের কার্যক্রম উদ্বোধনের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর দেয়া প্রতিশ্রæতির বাস্তবায়ন হলো। বর্তমান সরকারের বিশেষ উদ্যোগ গ্রহনের ফলে এখন দেশের উত্তরাঞ্চলের পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, লালমনিরহাট, দিনাজপুর জেলায়ও চা উৎপাদন শুরু হয়েছে। বর্তমানে দেশের ৬৪ হাজার ৮৮৬ হেক্টর জমিতে চা উৎপাদিত হচ্ছে। চা শ্রমিকের সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ৩৩ হাজার। ২০১৭-১৮ মৌসুমে (এপ্রিল-মার্চ) নিলামে ৭৬ দশমিক ৫৮ মিলিয়ন কেজি চা বিক্রয় হয়। এসময় চায়ের গড় মূল্য ছিল ২১৪ দশমিক ১০ টাকা। ২০১৭ সালে ২ দশমিক ৫৬ মিলিয়ন কেজি চা রফতানি হয়েছে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় সংসদে চাকুরীর ক্ষেত্রে কোটা তুলে নেয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। এতে সন্দেহের কোন অবকাশ নেই, প্রধানমন্ত্রী নিরাশ করবেন না। আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেই গেজেট প্রকাশ করা হবে। একটু ধৈর্য্য ধরে অপেক্ষা করতে হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র কর্মকর্তাবৃন্দ। শ্রীমঙ্গলে নিমাল কেন্দ্রে এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের চা বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল জাহাঙ্গীর আল মুস্তাহিদুর রহমান, চা উৎপাদন ও ব্যবসায়ী সমিতির আহবায়ক এবং জাতিসংঘের সাবেক স্থায়ী প্রতিনিধি ড. এ মোমেন, মৌলভীবাজার জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আজিজুর রহমান ও মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসক মো. তোফায়েল ইসলামসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সিলেটবাসীর দাবির প্রেক্ষিতে ২০১২ সালের ২৯ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সিলেটের শ্রীমঙ্গলে চা নিলাম কেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা দেন। গত বছরের ৮ ডিসেম্বর অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত শ্রীমঙ্গলে দেশের দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক চা নিলাম কেন্দ্রের উদ্বোধন করেন।


থোকায় থোকায় আম-লিচু নিয়ে মধুমাসের যাত্রা শুরু
রেজাউল করিম রাজু : গাছে গাছে রসালো শাঁসালো আম লিচু জাম জামরুলের মন মাতানো সৌরভের সাথে রাধাচুড়া গগনচুড়ার বর্নিল রংয়ের আবির ছড়িয়ে যাত্রা শুরু করল জ্যৈষ্ঠ। আজ পহেলা জ্যৈষ্ঠ। এ মাসে রসালো শাঁসালো ফলের সমারোহ থাকে বলে সবচেয়ে বেশী পরিচিত লাভ করেছে মধুমাস হিসাবে। অন্যান্য বাংলা মাসের মত জ্যৈষ্ঠ্যের নাম করন হয়েছে তারার নামে। নক্ষত্র জ্যৈষ্ঠা থেকে জ্যৈষ্ঠ। সাতাস তারার মাঝে এর অবস্থান আঠারোতম। মৃদু আর মাঝারী তাপ প্রবাহে জীবন যখন অতিষ্ট। তখন আল্লাহর অসীম কুদরতে রসালো শাসালো ফলের ডালি নিয়ে হাজির এ সময়। খরতাপের তৃষ্ণা মেটাতে এযেন আল্লাহর অসীম দান। এবার রমজানেও রোজাদারদের তৃষ্ণা মেটাবে আম। এসময় সর্বত্র দেখা মেলে তরমুজ, বাঙ্গি, আম, লিচু, জাম, জামরুলের মত রসালো শাসালো ফলের। তৃষ্ণা আর রসনা মেটাতে আগেই এসেছে তরমুজ। এরপর বাঙ্গি আর বেল। মধুমাস যাত্রা শুরু করল ক্ষনিকের অতিথি গোলাপী সবুজ আভার টসটসে লিচু নিয়ে। এখন বাজারে এসেছে দেশী জাতের মোটা বিচির টক মিষ্ট স্বাদের লিচু। দামও চড়া। রসালো শাসালো লিচুর স্বাদ নিতে আরো কটাদিন সবুর করতেই হবে। বাজারে শাঁসালো রসালো পাকা আম আসতে অন্তত দিন পনের বাকী। ইতোমধ্যেই জেল্ াপ্রশাসন কৃষি বিভাগ আর আম চাষীরা মিলে বৈঠক করে ঠিক করেছেন আম পাড়ার দিনক্ষন। আর পাঁচদিন পর থেকেই আসতে শুরু করবে গোপালভোগ জাতীয় আম। এরপর পয্যায়ক্রমে হিমসাগর, ল্যাংড়া আসতে শুরু করবে। একবারে শেষে আসবে ফজলী, আ¤্রপালী ও আশ্বিনা। তবে কাঁচা আমের কমতি নেই। আমের রাজধানী রাজশাহী অঞ্চলে বৈশাখেই এবার প্রকৃতি বেশ বিরুপ ভাব দেখাচ্ছে। প্রায়শই ঝড় বৃষ্টি হচ্ছে। আর এতে ঝরে পড়ছে আম। ঝড়ে পড়া আমে বাজার ভরা। চলছে নানা রকম আচার তৈরীসহ ছোট মাছের চচড়ি কিংবা মশুরের আম ডাল। যার স্বাদই আলাদা। সারা বছর আমের স্বাদ নেবার জন্য কাঁচা আম কেটে রোদ্রে শুকিয়ে বানানো হচ্ছে আমচুর। অসময়ে বিভিন্ন তরকারীর সাথে মিশিয়ে খাবার জন্য। আবহাওয়া অনুকুল থাকায় গাছে গাছে একসাথে এসেছিল প্রচুর মুকুল। এরপর গুুটি থেকে ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। ডগায় ডগায় আমের ঠাস বুনন গুটি জানান দেয় বাম্পার ফলন। যতœ আত্তিতে গুটি বেড়ে রুপ নেয় আমে। থোকায় থোকায় দুলতে দুলতে পূর্নতার দিকে এগুতে থাকে। স্বপ্ন বাড়ে বাগান মালিক থেকে আম রসিকদের। বিধিবাম বৈশাখের শুরু থেকে ঝড়ো হাওয়া হামলে পড়ছে বাগান গুলোর উপর। ঝড়ে গেছে প্রচুর আম লিচু। উপড়েছে আমের গাছ। ভাল ফলনের স্বপ্ন কিছুটা হলেও ফিকে হয়েছে। তারপরও যা আছে তাও মন্দ নয়। সবার ভাবনা বৈশাখতো তার নাচন দেখিয়ে বিদায় নিল। এখন যেন আর ঝড় না হয়। বৃষ্টি হলে ক্ষতি নেই। বৈশাখী ঝড়ে আম লিচু ঝড়ে পড়লেও সাথের বৃষ্টি বেশ উপকার বয়ে এনেছে। বিগত বছর গুলোর তুলনায় এবার বৃষ্টি ভাল হয়েছে। এতে করে আম হয়েছে রসালো আর আকৃতিতেও বড়। এই রসালো শাসালো আম ভোক্তাদের মাঝে আনার প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেছে। আম বাগান থেকে আড়ত আর অস্থায়ী বাজার গুলোয় ব্যাস্ততা বাড়ছে। বসে নেই খাঁচি টুকরীর কারিগররা। আম পাড়া, পরিবহন, প্যাকিং ওজন দেয়া থেকে সংশ্লিষ্ট কর্মীরা প্রস্তুত। দেশের বিভিন্ন স্থানে আম পৌছে দেবার জন্য কুরিয়ার আর পাশ্বেল সার্ভিস গুলো খুলতে শুরু করেছে আলাদা আলাদা কাউন্টার। আগামী তিনমাস এ অঞ্চলে আমের ব্যবসা হবে হাজার কোটি টাকার। যা এখানকার আম অর্থনীতিকে সচল রাখবে। তিন চার মাসের জন্য লাখো মানুষ প্রত্যক্ষ আর পরোক্ষ ভাবে খুজে পাবে কর্মসংস্থান।
ভীষন ব্যস্ত জুস আচার জ্যাম জেলির কোম্পানীগৃুলো। ঝড়ে ঝড়ে পড়া আমসহ বিভিন্ন ধরনের আম কিনতে ব্যস্ত। ইতোমধ্যেই গোদাগাড়ীতে প্রান ও সজিব গ্রæপ ফ্যাক্টরী বসিয়েছে। এরা গুটি জাতের আম গুলো আগাম বুকিং দিয়ে ফেলেছে। বনেদী জাতের আম গোপালভোগ দিয়ে যাত্রা শুরু হবে আমের এরপর খিরসা পাতি জনপ্রিয় ল্যাংড়া রানী পছন্দ আমের রাজা ফজলি আর আ¤্রপালিসহ নানা নামের আমে। আড়াইশো নামের আম রয়েছে এ অঞ্চলে। রংপুরের হাড়িভাঙ্গা তার আধিপত্য বিস্তার শুরু করেছে। আমকে ঘিরে শুধু বানিজ্য নয়, শুরু হবে নানা আয়োজনের। মেয়ে জামাই আসবে নাইয়রে। ঝুড়ি ঝুড়ি আম যাবে বেহাই বাড়িতে, তাদের আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে। এজন্য প্রতিবছর আলাদা একটা বাজেট রাখতে হয়।
রাজশাহী অঞ্চলের বাইরের বন্ধুবান্ধবীরা আশা করে আম আসবে। এখন থেকে কৌশলে মোবাইলে একথা, ওকথা বলার পর আমের খবর কি? এযেন ‘‘আকেলমন্দ কে লিয়ে ইশারাই কাফি’’। আমকে ঘিরে বড় কর্তােেদর শুরু হবে ম্যাঙ্গো ট্যুর। না এলেও এখানকার কর্মীরা ঠিকই পাঠাবে। রাজনৈতিক দলের বড় বড় নেতা, মন্ত্রী, এমপি, আমলা সবার কাছে যাবে আমের টুকরি। এই আম লিচুর সবচেয়ে বড় গুন হলো হাজার টাকা দিয়ে কিংবা নানা রকম তদবির করে ফাইল সচল করা না গেলেও আম, লিচুর টুকরী আপনার থমকে থাকা ফাইলের গতি বাড়িয়ে দিতে পারে। অনেকের মান অভিমান ভাঙ্গতে এক ঝুড়ি আম, লিচু দিয়ে দেখুন না কি রকম কাজ হয়।
যারা আম রসিক তারা মধ্য জ্যৈষ্ঠে চলে আসতে পারেন রাজশাহী অঞ্চল বেড়াতে। আম, লিচুতো ঢাকা বা অন্য যে কোন শহরে কিনতে পাওয়া যায়। কিন্তু লাখ লাখ গাছে কোটি কোটি আমের ঝুলন্ত দৃশ্য পাবেন কোথায়? বৃহত্তর রাজশাহীতে রয়েছে ত্রিশ লাখের বেশী আম গাছ। আরো ছোট ছোট বাগান তৈরী হয়েছে। মাইলের পর মাইল জুড়ে আম বাগান আর গাছে গাছে আমের দুলুনি কারো মন আকৃষ্ট না করে পারে না। বাগানের মধ্যদিয়ে চলতে গিয়ে ঝুলন্ত আমের ছোঁয়া দেহমনে অন্যরকম অনুভুতি জাগবে। আম খাওয়ার মজার চেয়ে দেখার মজাই আলাদা। আমের রাজধানীতে এলে আম দেখা আর কেনা দুটোই হবে। অবশ্য এজন্য একটু গরম সহ্য করতেই হবে। এ সময়টা কক্সবাজার কিংবা সিলেটের চা বাগানে না গিয়ে চলে আসুন এখানে। ইতিমধ্যেই বেশকটি ট্রাভেল কোম্পানী ম্যাঙ্গো ট্যুরের প্যাকেজ ঘোষনা করেছে। প্যাকেজ ছাড়াও সরাসরি চলে আসা যেতে পারে বাস কিংবা ট্রেনে। থাকার হোটেলেও কমতি নেই। জৈষ্ঠ্য মাসে শুধু কি ফল ফলারী। এই মাসেইতো জন্ম নিয়েছেন আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম। তাছাড়া প্রকৃতিও সেজেছে বর্ণিল সাজে।

 



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ