পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
যশোর ব্যুরো : যশোর জেলা তরুণ লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ মনিরুল ইসলামকে (৩৫) বোমা মেরে ও কুপিয়ে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। রোববার রাত পৌনে ১২টায় শহরের পালবাড়ি ভাস্কর্যের মোড়ে ইজিবাইক স্ট্যান্ডে হত্যাকান্ডটি ঘটে। নিহত মনিরুল শহরের পুলিশ লাইন টালিখোলা এলাকার ফজলুর রহমানের ছেলে। বোমা হামলায় সন্তোষ ঘোষ (৩৫) নামে এক যুবলীগ কর্মীও আহত হয়েছেন। আহত সন্তোষ ঘোষ পুরাতন কসবা ঘোষপাড়া এলাকার নারায়ণ ঘোষের ছেলে। নিহত মনিরুল জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদার গ্রæপের অনুসারী এবং হামলাকারীরা একই দলের সংসদ সদস্য কাজী নাবিল গ্রæপের বলে জানা গেছে। সোমবার দুপুরে ময়না তদন্তের পর নিহতের লাশ নিয়ে শহরে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন দলীয় নেতা কর্মীরা।
পুলিশ জানায়, রোববার রাতে শহরের পালবাড়ি ভাস্কর্যের মোড়ে ইজিবাইক স্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলেন মনিরুল ও সন্তোষ। এসময় ৭/৮ জন সন্ত্রাসী তাদের লক্ষ্য করে বোমা হামলা চালায়। বোমার আঘাতে মনিরুল মাটিতে লুটিয়ে পড়লে সন্ত্রাসীরা তাকে উপর্যুপরি কুপিয়ে ফেলে রেখে যায়। গুরুতর আহত মনিরুল যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নেওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই মারা যান। বোমার স্পিøন্টারের আঘাতে আহত সন্তোষ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, বোমার স্পিøন্টারে তরুণলীগ নেতার শরীর ও মাথা ক্ষতবিক্ষত হয়।
জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মাহামুদ হাসান বিপু জানান, মনিরুল আওয়ামী লীগের একনিষ্ঠ কর্মী ছিল। স্থানীয় এমপি কাজী নাবিল ও সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহিত কুমার নাথের অনুসারীরা তাকে হত্যা করেছে। যশোর কোতয়ালি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ একেএম আজমল হুদা জানান, তরুণলীগ নেতা মনিরুলকে মাথায় কুপিয়ে ও বোমা মেরে হত্যা করা হয়েছে। এখনও মামলা হয়নি এবং কেউ আটকও হয়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।