পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং সুচিকিৎসার দাবিতে সমাবেশ না করতে দেয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপি। গতকাল (বুধবার) ঢাকা মহানগরের থানায় থানায় বিক্ষোভ মিছিল করে দলটির নেতাকর্মীরা। কেন্দ্র ঘোষিত এই কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল শাহবাগ থানা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক জাহিদ হোসেন নয়াবের নেতৃত্বে বিজয় নগর এলাকা বিক্ষোভ মিছিল করে। শাহবাগ থানা অপর একটি মিছিল ঢাকা মেডিক্যাল থেকে শুরু হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অমর একুশে হলের সামনে গিয়ে শেষ হয়। মতিঝিল থানা বিএনপি হাসিবুর রহমান মান্নু ও হাজী মোঃ সোলায়মান আলীর নেতৃত্বে ফকিরাপুল এলাকায় বিক্ষোভ করে। যাত্রাবাড়ী বিএনপি ধোলাইপাড় এলাকায় মিছিল করতে চাইলে পুলিশের বাধায় ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক খতিুবুর রহমান খোকনের নেতৃত্বে চকবাজার থানা বিএনপি বেচারাম দেউড়ি পায়রা চত্তর থেকে মিটফোট হাসপাতাল এলাকায় মিছিল করে। দক্ষিণ বিএনপির সহ-সভাপতি মোঃ সিরাজুল ইসলামের নেতৃত্বে কলাবাগান থানা বিএনপি পান্থপথে একটি বিক্ষোভ মিছিল করে। কামরাঙ্গীরচর থানা বিএনপি নেতা হাজী মনির হোসেন চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে পূর্ব রসুলপুর প্রধান সড়ক থেকে বেড়ীবাধ প্রধান সড়ক পর্যন্ত বিক্ষোভ করে। কদমতলী থানা বিএনপির সভাপতি হাজী মীর হোসেন মীরু নেতৃত্বে জুরাইন রেলগেটে বিক্ষোভ করে দলটির নেতাকর্মীরা। সূত্রাপুর থানা বিএনপি মিছিল বের করলে পুলিশী বাধায় ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক মকবুল ইসলাম খান টিপুর নেতৃত্বে সায়দাবাদ রেলগেট থেকে শুরু হয়ে রাজধানী সুপার মার্কেট পর্যন্ত বিক্ষোভ মিছিল করে। বংশাল থানা বিএনপির উদ্যোগে একটি বিক্ষোভ মিছিল নর্থ সাউথ রোড থেকে শুরু হয়ে নাজিরা বাজার, আলু বাজার এবং বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে এবং সিদ্দিক বাজারে গিয়ে শেষ করে। বংশাল থানার আরও একটি মিছিল আবুল হাসানাত রোড থেকে শুরু হয়ে চাঁনকারপুল গিয়ে শেষ হয়। হাজী আবুল হাশেমের নতৃত্বে ডেমরা বামুল থেকে শুরু হতে স্টাফ কোয়াটার পর্যন্ত বিক্ষোভ করে ডেমরা থানা বিএনপি। শ্যামপুর থানার একটি বিক্ষোভ মিছিল হাজী মোজাম্মেল ও কাজী মাহবুব মাওলা হিমেলের জুরাইন বাজারে অনুষ্ঠিত হয়। লালবাগ থানা বিএনপির বিক্ষোভ আজিমপুর বটতলা থেকে শুরু করে আজিমপুর ওয়ের্স্টান স্কুলে গিয়ে শেষ হয়। কোতয়ালী থানার বিক্ষোভ বাবু বাজার বাদামতলী থেকে শুরু হলে পুলিশ মিছিলটি ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ ছাড়াও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির রমনা, খিলগাঁও, মুগদা, পল্টন, ওয়ারী, সবুজবাগ, শাজাহানপুর, হাজারীবাগ, ধানমন্ডি, নিউ মার্কেট থানার নেতৃবৃন্দ বিক্ষোভ মিছিল করে।
অপর দিকে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপিও থানায় থানায় বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে। রাজধানীর বাড্ডা, ভাটারা ও রামপুরা থানার একটি যৌথ মিছিল বাড্ডা গুদারা ঘাট থেকে শুরু করতে গেলে পুলিশি বাঁধায় মিছিলটি পÐ হয়ে যায়। পল্লবী থানা বিএনপির একটি মিছিল কমিশনার সাজ্জাদ ও বুলবুল মল্লিকের নেতৃত্বে, মোহাম্মদপুর থানা বিএনপির মিছিল উত্তর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সোহেল রহমানের নেতৃত্বে, রূপনগর থানা বিএনপির একটি মিছিল আঃ আউয়াল ও ইঞ্জি: মজিবুর রহমানের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয়। মিরপুর ও শাহআলী থানা বিএনপির একটি যৌথ বিক্ষোভ মিছিল ১০নম্বর সেনপাড়া পর্বতা থেকে শুরু হয়ে আল হেলাল হাসপাতালের সামনে গিয়ে শেয় হয়। খিলক্ষেত থানা বিএনপির মিছিল হাজী এস.এম ফজলুল হক ফজলুর নেতৃত্বে, তুরাগ থানার মিছিল অধ্যক্ষ আবু তাহের খান আবুলের নেতৃত্বে, আদাবর থানার মিছিল ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সহ-সভাপতি আবুল হাশেম ও বিএনপি নেতা কামাল সরকারের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয়। দক্ষিণখান ও উত্তরখান থানা বিএনপির একটি যৌথ বিক্ষোভ মিছিল পুলিশি হামলায় পÐ হয়ে যায়। এছাড়াও তেজগাঁও, উত্তরা পশ্চিম, উত্তরখান, ভাষানটেক, ক্যান্টনমেন্ট, বনানী, গুলশান থানায় বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।######
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।