পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিশেষ সংবাদদাতা : ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগের অপারেশন থিয়েটারে (ওটি) রোগীকে অচেতন করা নিয়ে বাকবিতন্ডয় জড়িয়ে পড়েন চিকিৎসকরা। এ সময় দু’জন চিকিৎসক হাতাহাতিও করেন। পরে ঢামেক পরিচালক ও অধ্যক্ষকে হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। গতকাল বুধবার বেলা দেড়টার দিকের এ ঘটনা ঘটে।
সূত্র জানায়, খাদ্যনালীতে সমস্যাগ্রস্ত এক নারীকে অস্ত্রোপচারের জন্য সার্জারি ইউনিট-৩ এর চিকিৎসকদের তত্ত¡াবধানে জরুরি বিভাগের তৃতীয় তলার ২ নং ওটিতে নেয়া হয়। অপারেশনের আগে ওই নারীকে সাময়িকভাবে অচেতনের জন্য অ্যানেসথেসিয়া দেয়াকে কেন্দ্র করে সার্জারির চিকিৎসক ডা. শওকতের সঙ্গে অ্যানেসথেসিয়া চিকিৎসক ডা. ইব্রাহীমের কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায় বেডে শুইয়ে রাখা রোগীর সামনেই ডা. ইব্রাহীমকে মারধর করা হয়। খবর পেয়ে ওটিতে ছুটে যান সিনিয়র চিকিৎসকরা। ঢামেক পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল একেএম নাসির উদ্দিনও ছুটে যান সেখানে। এরপর কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক খান মো. আবুল কালাম আজাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বসেন চিকিৎসকরা। এ সময় সার্জারি ইউনিটের সব ওটিই বন্ধ ছিল। চালু ছিল কেবল ইমার্জেন্সি ওটি। পরে সকলেই একসঙ্গে বসে বিষয়টির সুরাহা করেন। এরপর চিকিৎসকরা নিজের কাজে ফিরে যান।
ঢামেক অধ্যক্ষ খান মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, রোগীকে অ্যানেসথেসিয়া দেয়াকে কেন্দ্র করে ওটিতে ডা. শওকত ও ডা. ইব্রাহীমের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায় তাদের মধ্যে মৃদু হাতাহাতিও হয়। পরে ঢামেক পরিচালকসহ আমরা একসঙ্গে বসে বিষয়টি মীমাংসা করে দিয়েছি। সবাই কাজে ফিরে গেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।