পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রাম ব্যুরো : নগরীর অভিজাত ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্রী তাসফিয়া খুনের রহস্য উদঘাটনে পুলিশ বিভিন্ন সূত্র ধরে চালাচ্ছে তদন্ত ও অনসন্ধান তৎপরতা। পুলিশের দৃষ্টি এখন সেই অটোরিকশার চালক এবং স্বর্ণের আংটি!
নগরীতে খুন হওয়া স্কুল ছাত্রী তাসফিয়াকে বহনকারী সেই সিএনজি অটোরিকশা শনাক্ত এবং কিছু আলামত মিলেছে। তবে অটোরিকশা চালকের সন্ধান মিলেনি এখনও। একাধিক সিসিটিভির ফুটেজ দেখে অটোরিকশাটি সনাক্ত করেছে পুলিশ। পুলিশ সূত্র জানায়, স্কুল ছাত্রী তাসফিয়া খুনের ঘটনার পূর্বে তাদের পানাহার করতে যাওয়া চায়নাগ্রিল রেস্টুরেন্ট, একটি সিএনজি অটোরিকশায় ওঠা এবং জিইসি হয়ে পতেঙ্গা সি-বীচে যাওয়ার পথে থাকা একাধিক সিসিটিভির ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে।
তাসফিয়াকে বহনকারী সেই সিএনজি অটোরিকশাটি পুলিশ শনাক্ত করে। অটোরিকশা ও চালককে গ্রেফতারে অভিযান চলছে। পুলিশ জানায়, ফেইসবুকে পরিচয়-সম্পর্ক সূত্রে তাসফিয়ার বন্ধু আদনান মির্জার সাথে চায়নাগ্রিল রেস্টুরেন্টে দেখা করতে আসে স্কুলছাত্রী তাসফিয়া। সেই রেস্টুরেন্টে থাকাবস্থায় তাসফিয়ার মায়ের ফোন পেয়ে দ্রæত বেরিয়ে পড়ে। আদনান ১শ’ টাকা দিয়ে তাসফিয়াকে নগরীর ও আর নিজাম রোডের বাসায় দ্রæত যাওয়ার জন্য সিএনজি অটোরিকশায় তুলে দেয়।
কিন্তু তাসফিয়া বাসায় ফিরে না গিয়ে পতেঙ্গার ১৮ নম্বর ব্রিজঘাটে চলে যায়। তখন তাসফিয়ার হাতে তেমন কোন টাকা ছিল না। তাহলে পতেঙ্গায় পৌঁছে তাসফিয়া সিএনজি অটোরিকশার এতো ভাড়া কিভাবে দিলো। পুলিশের ধারণা, তাসফিয়ার হাতে একটি স্বর্ণের আংটি ছিলো। ভাড়ার বদলে সিএনজি চালককে হয়তো সেই আংটি দিয়েছে তাসফিয়া। নাকি এতে অন্যকোন কারণ জড়িত। সেই সিএনজি অটোরিকশা চালক ও তাসফিয়ার আংটির সন্ধান পেলে এ আলোচিত হত্যাকাÐ তদন্তে অগ্রগতি হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।