পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
![img_img-1719987188](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678437663_IMG-20230310-WA0005.jpg)
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : ২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরের গণহত্যায় শহীদানদের রূহের মাগফিরাত কামনা করে শনিবার বাদ আছর ঢাকা মহানগর হেফাজতের উদ্যোগে জামিয়া মাদানিয়া বারিধারায় বিশেষ দোয়া-মুনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। মুনাজাত পরিচালনা করেন হেফাজতে ইসলমের নায়েবে আমীর ও ঢাকা মহানগর সভাপতি আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী। মুনাজাতে সংগঠনটির ঢাকা মহানগর নেতৃবৃন্দসহ শতাধিক উলামায়ে কেরাম শরীক ছিলেন।
মুনাজাত পূর্ব বয়ানে আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী বলেন, ৫ ও ৬ মে শাপলা চত্বরের ঘটনায় এদেশের আলেম সমাজ ও তৌহিদী জনতার পরাজয়ের কিছুই নেই। বরং মুসলমানরা বিশ্বাস করে, শহীদের রক্ত কখনো বৃথা যায় না। যারা শহীদ হয়েছেন, আহত হয়েছেন, অন্যায়ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাদের উত্তম প্রতিদান পরম করুণাময় আল্লাহ অবশ্যই পরকালে দান করবেন। আর দুনিয়াতেও এর সফলতা চলতে থাকবে। ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিক্যবাদি অপশক্তি এই বাংলার জমিনে কখনো ঘাঁটি গেড়ে বসতে পারবে না, ইন শা আল্লাহ। তিনি বলেন, সে দিন রাতে হেফাজত নেতাকর্মীদের উপর যা করা হয়েছে, সেটা ছিল বর্বরতা, নিষ্ঠুরতা। যারা এটা ঘটিয়েছে, তাদেরকে যুগের পর যুগ এর দায় বহন করে যেতে হবে। ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করবে না।
আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী বক্তব্য শেষে শাপলা চত্বরের শহীদানদের রূহের মাগফিরাত কামনা এবং আহত ও ক্ষতিগ্রস্তদের পরিবার-পরিজনের দুঃখ নিবারণ ও বরকতের জন্য বিশেষ দোয়া করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।