পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : আসন্ন গাজীপুর ও খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনকে সামনে রেখে আওয়ামী লীগ এসব নির্বাচনী এলাকায় ভীতিকর পরিবেশ সৃষ্টি করছে বলে অভিযোগ করেছে বিএনপি। প্রতিদিনই এসব এলাকায় নতুন নতুন ভয়ংকর চেহারা দেখা যাচ্ছে বলেও অভিযোগ করেছেন দলের নেতারা। ভোটের মাঠে পরাজয় নিশ্চিত জেনে সরকারি দল আইনশৃঙখলা বাহিনীর সহযোগিতায় কেন্দ্র দখলের পরিকল্পনা, ভোটারদের মধ্যে ভীতি সঞ্চার এবং বিএনপি নেতাকর্মীদের বাড়ি বাড়ি হানা দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন তারা। তবে সকল ভয়-ভীতি উপেক্ষা করে দুই সিটিতে বিজয় নিশ্চিত করার জন্য দলের নেতাকর্মীদের যে কোন মূল্যে ভোট কেন্দ্রে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন কেন্দ্রীয় নেতারা। গতকাল (শুক্রবার) গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বিএনপির বর্ধিত সভায় এসব আলোচনা ও প্রস্তাব দেন দলের কেন্দ্রীয় নেতারা। এছাড়াও সভায় পরবর্তি কর্মকৌশল প্রণয়নে সিনিয়র নেতাদের মতামত নিয়েছে বিএনপির স্থায়ী কমিটি।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, সভায় বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি আমরা পর্যালোচনা করেছি। আমাদের নেতৃবৃন্দ আগামীতে করণীয় কী আছে সে সম্পর্কে মতামত বলছেন। আগামীতে বিএনপি ও গণতান্ত্রিক শক্তি গণতন্ত্র পুনরুদ্ধরের জন্য কিভাবে কাজ করতে পারে সে বিষয় সম্পর্কে আলোচনা হয়েছে। বিএনপি মহাসচিব বলেন, সভায় নেতৃবৃন্দের বক্তব্যে বিশেষ করে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার অসুস্থতা ও তার মুক্তি এই বিষয়টি প্রাধান্য পেয়েছে। এর সঙ্গে খুলনা ও গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বিকাল সাড়ে চারটায় গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলের নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান, যুগ্ম মহাসচিব, সাংগঠিক সম্পাদক, সম্পাদকবৃন্দ এবং ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টাদের নিয়ে যৌথ বৈঠকে বসে জাতীয় স্থায়ী কমিটি। প্রায় আড়াই ঘন্টা এই বৈঠক চলে। বৈঠকে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, রফিকুল ইসলাম মিয়া, মির্জা আব্বাস, ড. আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ছিলেন। বৈঠকে ভাইস চেয়ারম্যানদের মধ্যে আবদুল্লাহ আল নোমান, আবদুল মান্নান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, আলতাফ হোসেন চৌধুরী, বরকত উল্লাহ বুলু, মোহাম্মদ শাহজাহান, মীর নাসির, খন্দকার মাহবুব হোসেন, রুহুল আলম চৌধুরী, ইনাম আহমেদ চৌধুরী, আমিনুল হক, আবদুল আউয়াল মিনটু, শামসুজ্জামান দুদু, এজেডএম জাহিদ হোসেন, আহমেদ আজম খান, গিয়াস কাদের চৌধুরী, শওকত মাহমুদ ছিলেন। চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্যরা হলেন, রিয়াজ রহমান, আমানউল্লাহ আমান, আবুল খায়ের ভুঁইয়া, গাজী মাজহারুল আনোয়ার, আনহ আখতার হোসেন, জয়নাল আবেদীন ভিপি, শাহজাহান মিয়া, সৈয়দ মেহেদি আহমেদ রুমি, ইসমাইল জবিউল্লাহ, হায়দার আলী, আবদুল কাইয়ুম, এনামুল হক চৌধুরী, তাজমেরী এস ইসলাম, শাহিদা রফিক, শাহজাদা মিয়া, হাবিবুর রহমান হাবিব, আতাউর রহমান ঢালী, নজমুল হক নান্নু, তাহমিনা রুশদী লুনা, সুকোমল বড়ুয়া,, বিজন কান্তি সরকার, মইনুল ইসলাম শান্ত, মামুন আহমেদ, খন্দকার মুক্তাদির আহমেদ, আবদুল হাই, আবদুল হাই শিকদার, আব্দুল কুদ্দুস।
এছাড়া বৈঠকে যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, হারুনুর রশীদ, সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, সাখাওয়াত হোসেন জীবন, মাহবুবে রহমান শামীম, বিলকিস জাহান শিরিন, শামা ওবায়েদ এবং সম্পাদকদের মধ্যে শহীদউদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, সানাউল্লাহ মিয়া, মাসুদ আহমেদ তালুকদার, শিরিন সুলতানা, বদরুজ্জামান খসরু, মোজাফফর হোসেন, মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল, কামরুজ্জামান রতন, কায়সার কামাল, মীর সরফত আলী সপু, এবিএম মোশাররফ হোসেন, আমিনুল হক, আবদুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী, আবুল কালাম, সোহরাব উদ্দিন, হাজী ইয়াসীন আলী, সেলিম ভুঁইয়া, লায়ন হারুনুর রশীদ, ফাওয়াজ হোসেন শুভ, ফরিদ হোসেন মানিক, লুৎফর রহমান কাজল, এবিএস ওবায়দুল ইসলাম, এম এ মালেক প্রমূখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।