পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আমরা বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি জানিয়েছেন, তার ঘাড়ে, বাম হাতে, পায়ে ব্যথা বোধ করেন। হাত ঝিমঝিম করে। বেগম খালেদা জিয়া আগে যেসব ওষুধ সেবন করতেন, আমরা আরও কিছু ওষুধ বাড়িয়ে দিয়েছি। রক্ত ও এক্স-রে পরীক্ষা দিয়েছি, যা কারা কর্তৃপক্ষ করাবে। পাশাপাশি তাকে ব্যায়াম করার পরামর্শ দিয়েছি। সর্বপরি তিনি অসুস্থ তবে, গুরুতর নয়। ব্যথা আগের চেয়ে বেড়েছে। গতকাল সোমবার এ সব কথা বলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অর্থোপেডিকস বিভাগের চিকিৎসক অধ্যাপক মো. শামসুজ্জামান। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অসুস্থতার বিষয়ে চারজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়। গত রোববার দুপুর সোয়া একটায় নাজিমউদ্দিন রোডের পুরোনো কেন্দ্রীয় কারাগারে গিয়ে বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে বোর্ডের সদস্যরা। মেডিকেল বোর্ড সেখানে প্রায় এক ঘণ্টা েেথকে বিএনপির চেয়ারপারসনের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেন। স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য গঠিত বিশেষ মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা হলেন অধ্যাপক মো. শামছুজ্জামান (অর্থোপেডিকস), অধ্যাপক মনসুর হাবীব (নিউরোলজি), অধ্যাপক টিটু মিয়া (মেডিসিন) ও সোহেলী রহমান (ফিজিক্যাল মেডিসিন)।
অন্যদিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেরসম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে উপপরিচালক শাহ আলম তালুকদার বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেছে চার সদস্যের মেডিকেল বোর্ড। তবে এ ব্যাপারে চিকিৎসকদের কোনো প্রতিবেদন আমরা পাইনি। প্রতিবেদন পাওয়ার পর তা কারা কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হবে। বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য পরীক্ষা সম্পর্কে জানাতে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হলেও এ বিষয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কোনো তথ্য দিতে পারেনি। সংবাদ সম্মেলনে হাসপাতালের পরিচালক এ কে এম নাসিরউদ্দীনের উপস্থিত থাকার কথা ছিল। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, পরিচালক মন্ত্রণালয়ে আছেন। তাই নির্ধারিত সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থাকতে পারেননি। গত ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার রায় ঘোষণার পর থেকে বেগম খালেদা জিয়াকে নাজিমউদ্দিন রোডের পুরোনো কারাগারে নেয়া হয়। সে সময় থেকে এখন তিনি জেলেই রয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।