পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক: নেপালে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়ে হতাহতের ঘটনায় কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের এয়ার ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ (এটিসি) কক্ষে সে সময় দায়িত্বে থাকা ছয় কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে। মূলত দুর্ঘটনার কারণে মানসিক চাপ কমাতে তাদের বদলি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে নেপালের সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ। গতকাল মঙ্গলবার দেশটির ইংরেজি নিউজ পোর্টাল মাই রিপাবলিকার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভয়াবহ ওই দুর্ঘটনা প্রত্যক্ষ করার ধাক্কা ‘সামলে ওঠার সুযোগ দিতে’ বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ এ ব্যবস্থা নিয়েছে। প্রসঙ্গত, ঢাকা থেকে ৬৭ জন যাত্রীসহ ৭১ জন আরোহী নিয়ে গত সোমবার দুপুরে কাঠমান্ডুতে নামার সময় ইউএস-বাংলার ফ্লাইট বিএস ২১১ রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়লে, তাতে আগুন ধরে যায়। বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় পরষ্পরকে দোষারোপ করছে ইউএস-বাংলা কর্তৃপক্ষ এবং নেপাল এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল। তবে উদ্ধার হওয়া একটি অডিওতে পাইলট ও এয়ার ট্রাফিক কর্মকর্তাদের মধ্যে কথাবার্তার থেকে ধারণা করা হচ্ছে, ভুল বার্তার কারণেই বিমানটি দুর্ঘটনায় পড়ে। যদিও এটিসির ছয় কর্মকর্তার বদলি সে কারণে কিনা সেটা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। নেপালের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের উপমহাপরিচালক রাজন পোখারেল জানান, দুর্ঘটনার পর মানসিক চাপ কমাতে কর্মকর্তাদের বদলি খুব আদর্শ পদ্ধতি। তারা দুর্ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী এবং মারাত্মভাবে মানসিক আঘাত পেয়েছেন। তাই তাদের অন্য বিভাগে বদলি করা হয়েছে যাতে তাদের মানসিক চাপ কমে আসে। তবে অডিওবার্তা প্রকাশের পর তাদের (ছয় কর্মকর্তা) কোনো ত্রুটির কারণে বদলি করা হয়নি বলে দাবি করেন এই নেপালি কর্মকর্তা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।