পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অর্থনৈতিক রিপোর্টার : স্বল্পোন্নত দেশ থেকে টেকসই উত্তরণে জন্য ভালো প্রস্তুতির পাশাপাশি বিভিন্ন খাতে বিদ্যমান আর্থ-সামাজিক বৈষম্য দূর করতে সরকারকে জোর দিতে দাবী জানিয়েছেন সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা। গতকাল শনিবার ঢাকায় সিরডাপ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ‘স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণ ও টেকসই উন্নয়ন : প্রেক্ষিত বাংলাদেশ’ শীর্ষক সেমিনারে তারা বলেন, উত্তরণের ফলে স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে বিশ্ব বাণিজ্যে যেসব সুযোগ পেত বাংলাদেশ, তা আর পাওয়া যাবে না। টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকারের অত্যন্ত ভালো প্রস্তুতি থাকতে হবে। এছাড়াও বিভিন্ন খাতে বিদ্যমান বৈষম্য দূর করতে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে। ইক্যুইটিবিডি ও এলডিসি ওয়াচ আয়োজিত এ সেমিনারে সভাপতির বক্তব্যে ড. কাজী খলিকুজ্জামান আহমেদ বলেন, স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হচ্ছে আমাদের জাতীয় মর্যাদা। এই মর্যাদা আমারা যোগ্যতার ভিত্তিতে অর্জন করেছি। বিশ্ব বাণিজ্যে স্বল্পোন্নত দেশগুলো যেসব সুযোগ সুবিধা ভোগ করে, উত্তরনের ফলে তার কিছু কিছু হয়ত আমরা হারাব। কিন্তু আমাদের সামনে তাকাতে হবে, যাতে সাহায্যের বদলে নিজেরাই কিছু করতে পারি।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনৈতিক বিভাগের (জিইডি) সদস্য সিনিয়র সচিব ড. শামসুল আলম বলেন, স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরনের সংকট মোকাবেলায় মানসম্পন্ন শিক্ষা ব্যবস্থাই হওয়া উচিত মূল মনোযোগ। তিনি আরো বলেন, ২০২৭ সালের পর বাংলাদেশ নিজেই একটি বিনিয়োগকারী দেশে পরিণত হবে, তখন বৈদেশিক সাহায্য প্রয়োজন হবে না।
সেমিনারে আরো বক্তব্য রাখেন ডাবিøউটিও সেলের পরিচালক ও যুগ্ন-সচিব মো. হাফিজুর রহমান, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) অতিরিক্ত সচিব মো. আনোয়ার হোসেন, এলডিসি ওয়াচের আন্তর্জাতিক সমন্বয়কারী নেপালের গৌরি প্রধান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।