পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মার্চে বৃহত্তর আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে
স্টাফ রিপোর্টার : প্রাথমিক শিক্ষক নেতৃবৃন্দ বলেছেন, জাতীয়করণকৃত প্রথমিক শিক্ষকদের সুবিধা থেকে বঞ্চিত করার জন্য কতিপয় শিক্ষক সংশ্লিষ্ট কিছু কর্মকর্তার সহায়তায় মামলা দিয়ে এবং ২০১৩ সালের অধিগ্রহণকৃত বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক (চাকরি শর্তাবলি নির্ধারণ) বিধিমালার ৯-এর ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে ৫০ ভাগ কার্যকর চাকরিকাল গণনা না করে শুধুমাত্র অধিগ্রহণের তারিখ ১ জানুয়ারি ’১৩ ধরে জাতীয়করণকৃত শিক্ষকদের চলমান জ্যেষ্ঠতার তালিকা থেকে বাদ দেয়া হয়েছে। অথচ একই গ্যাজেটের ২-এর ‘গ’ ধারায় বেসরকারি কার্যকর চাকরিকাল ৫০ ভাগ গণনা করে জ্যেষ্ঠতা, পদোন্নতিসহ সকল প্রকার আর্থিক সুবিধা পাওয়ার কথা।
জাতীয়করণকৃত বিদ্যালয়ে কর্মরত প্রধান শিক্ষকগণ প্রথম যোগদানের তারিখ থেকে ৫০ ভাগ চাকরিকাল গণনা করে সকল সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার কথা। কিন্তু সে অনুপাতে ৮০ ভাগ প্রধান শিক্ষক টাইম স্কেলের সুবিধা গ্রহণ করেন। ১৪ জুলাই ২০০৮-এর পরিপত্রের ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে বাকি ২০ ভাগ প্রধান শিক্ষকদের টাইম স্কেল প্রদান থেকে বিরত রাখা হচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে ১৪ জুলাই ২০০৮-এর সংশোধিত পরিপত্র ৮ এপ্রিল ২০১০ অনুযায়ী, প্রধান শিক্ষকগণ প্রথম যোগদান থেকে প্রধান শিক্ষকের সকল আর্থিক সুবিধা প্রাপ্য হবেন। সেই মোতাবেক ৯ মার্চ ’১৪ সালে ঘোষিত প্রধান শিক্ষকরা উন্নীত স্কেলের সুবিধাও পাবেন।
গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবের মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত শিক্ষক প্রতিনিধি সমাবেশে নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক কল্যাণ ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য সচিব ও সাবেক বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি মো. আমিনুল ইসলাম চৌধুরী। প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নেতা স্বাধীনতা একাডেমি ফাউন্ডেশনের সভাপতি নূরুল ইসলাম ঠাÐু (বীর মুক্তিযোদ্ধা)। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি উপদেষ্টা মো. রেজাউল করিম (বীর মুক্তিযোদ্ধা)। এ ছাড়াও বক্তব্য রাখেন মোহাম্মদ আলী আক্কাছ, মো. নজরুল ইসলাম, মহিউদ্দিন খন্দকার, আবুল কালাম আযাদ, মোশারফ হোসেন, মোমিনুল ইসলাম, আবু বক্কর সিদ্দিক, সেলিম তালুকদার, ওমর আলী তালুকদার, আজমল হোসেন, হামিদুল ইসলামসহ বিভিন্ন জেলা ও বিভাগের শিক্ষক নেতৃবৃন্দ। সমাবেশে নেতৃবৃন্দ বলেন, আগামী ২৮ ফেব্রæয়ারি ২০১৮-এর মধ্যে চলমান সমস্যাগুলো সমাধান না হলে মার্চ মাসে শিক্ষক মহাসমাবেশ করে বৃহত্তর আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।